পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
এদিন সকালে সদরঘাটে ওই পুর-আধিকারিক দেখা করেন ‘নদী বাঁচাও জীবন বাঁচাও আন্দোলন’ নামে সংশ্লিষ্ট পরিবেশ সংগঠনের সদস্যদের সঙ্গে। সংগঠনের সদস্যদের আশ্বস্ত করে সেখানে দাঁড়িয়েই ওই আধিকারিক জানান, ‘মাসখানেক আগে এই বাঁধ তৈরি করা হয়েছে সংস্কারকাজের সুবিধার জন্য। বাঁধ দিয়ে যদি ওইটুকু জায়গায় জল না আটকানো যায়, কাজ করতে সমস্যা হতো। আরও মাসখানেক লাগবে সংস্কারের কাজ শেষ হতে।’ আধিকারিকের ব্যাখ্যায় আশ্বস্ত হন পরিবেশ কর্মীরা।
আদিগঙ্গার প্রায় ৮০টি ঘাট সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে পুরসভা সূত্রে খবর। সেই সঙ্গে চলছে পলি তোলার কাজও। পরিবেশ কর্মী তাপস দাস বলেন, ‘আমরা সবসময় নদীর মুক্ত প্রবাহের পক্ষে। এখানে নদীবক্ষে বাঁধ নির্মাণ করে প্রবাহ আটকানো হয়েছিল দেখে আমরা চিঠি দিয়েছিলাম। আধিকারিক এসে গোটা বিষয়টি বোঝালেন। অস্থায়ীভাবে প্রবাহ আটকে কাজ হচ্ছে। পরে সরিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।’