পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
গত ডিসেম্বরে এই নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। কোড স্ক্যান করলে সহজেই জানা যাবে বিজ্ঞাপনটি বৈধ না অবৈধ। আম জনতাও তা জানতে পারবেন। এই কোড না থাকলে সেই বিজ্ঞাপন বেআইনি বলে বিবেচিত হবে। এক্ষেত্রে বেআইনি বিজ্ঞাপন চিহ্নিত করতেও সুবিধা হবে বলে মত পুরকর্তাদের।বিজ্ঞাপনের দৌলতে শহরে দৃশ্যদূষণ নিয়ে বিব্রত মেয়র। তিনি বিজ্ঞাপনের জন্য নীতি তৈরির নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু নানা জটিলতায় গত দু’বছর সেই নীতি দিনের আলো দেখেনি। নানা সময় কিছু নিয়ম-কানুন বদল হয়েছে মাত্র। বিজ্ঞাপন বিভাগের এক আধিকারিক বলেন, প্রতিটি ‘অ্যাড এজেন্সি’কে বলা হয়েছে, সরকারি, বেসরকারি, স্থায়ী এবং অস্থায়ী সমস্ত বিজ্ঞাপনী হোর্ডিংয়ে কিউআর কোড দেওয়া বাধ্যতামূলক। তা না থাকলে ওই বিজ্ঞাপন বেআইনি হিসেবে চিহ্নিত হবে। পুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নাগরিকরা চাইলে স্ক্যান করে জেনে নিতে পারবেন সেটির বিস্তারিত তথ্য। বিজ্ঞাপনটি কোন অঞ্চলে, কতটা আয়তনের হোর্ডিংয়ে লাগানোর অনুমোদন পেয়েছে, তা জানা যাবে। পাশাপাশি এর মেয়াদও জানা যাবে। বিশেষ করে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় কিংবা বড় বড় শো’য়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্থা বিজ্ঞাপন দেয়। এক্ষেত্রে অনুষ্ঠান মিটে গেলেও তা খোলা হয় না। ফলে দৃশ্যদূষণ হয়। এই ধরনের অস্থায়ী বিজ্ঞাপনে কিউআর কোড থাকলে স্ক্যান করে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। পুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন কোনও অঞ্চল থেকে অভিযোগ এলে তা খতিয়ে দেখা হয়। তারপর খাতা খুলে কিংবা ওয়েবসাইট দেখে তা যাচাই করা হয়। এই প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ। তাই এবার কিউআর কোড চালু করা হচ্ছে।