শারীরিক কারণে কর্মে বাধা দেখা দেবে। সন্তানরা আপনার কথা মেনে না চলায় মন ভারাক্রান্ত হবে। ... বিশদ
এদিকে, এসইউসি-র অভিযোগ, যখন সিপিএম ক্ষমতায় ছিল, তখন সেতু হয়ে যাচ্ছে বলে প্রতিশ্রুতি দিলেও হয়নি। তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতা এসে বার বার বলেছে। কিন্তু কাজ শুরু করেছে ভোটের কয়েকমাস আগে। তাও এত ধীরে কাজ হচ্ছে যে, কবে সেতু সম্পূর্ণ হবে তা বলা মুশকিল। বিজেপি ডায়মন্ডহারবার সাংগঠনিক জেলা সহ-সভাপতি সুফল ঘাঁটু বলেন, চড়িয়ালের এই সমস্যা অনেকদিনের। আরও আগে কাজটা শুরু করা যেত। কিন্তু তা হয়নি। ভোটের কয়েকমাস আগে শুরু হয়েছে, যাতে ভোটারদের মন টানতে সুবিধা হয়। এখন কিছুটা করে ফেলে রাখা হয়েছে। ভোটের পর কবে কাজ শেষ হবে, কেউ বলতে পারবে না। মহেশতলার সম্প্রীতি সেতুর কাজও এভাবে বছরের পর বছর ফেলে রাখা হয়েছিল।
এ প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা গৌতম দাশগুপ্ত বলেন, বিরোধীরা সব কিছুতেই দলবাজি দেখতে পায়। আসলে সেতু তৈরির আগে অনেক কাজ করতে হয়। ওখানে নিকাশি পাইপ, সিইএসসির কেবল ও পানীয় জলের পাইপ সরাতে হচ্ছে। তার জন্য অনেকটা সময় লেগে যাচেছ। যতদূর জানি, এর ৯০ শতাংশ কাজ হয়ে গিয়েছে। বিধায়ক অশোক দেব দীর্ঘ সময় ধরে এ নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করছেন। তারই ফল এটা।
প্রশাসন ও পূর্তদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, চড়িয়াল সেতু তৈরির কাজে খরচ হবে ১৩ কোটি টাকা। এটি ৩৫ থেকে ৪০ ফুট চওড়া হচ্ছে। ফলে সহজে যানজট হবে না। রাস্তার ধারে অনেক দোকান ভাঙতে হয়েছে। তাঁদের পুনর্বাসন হিসেবে ৩২ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। সিইএসসির কেবল সরানোর জন্য দেওয়া হয়েছে প্রায় ১ কোটি ৩ লক্ষ টাকা। পূর্ত বিভাগের এক আধিকারিক বলেন, চলতি বছরের নভেশ্বরের মধ্যে অধিকাংশ কাজ হয়ে যাবে। পুরোপুরি শেষ হয়ে যাবে ২০২২ সালের মার্চ মাসে।