প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
হুগলি জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ কর্মাধ্যক্ষ শেখ মিজানুর রহমান বলেন, মৎস্য চাষ পরিকাঠামোর উন্নতির স্বার্থে প্রত্যেক ব্লকভিত্তিক নতুন মৎস্যচাষ প্রকল্প, সাইকেল ও ইনসুলেটেড বক্স বিলি, মাগুর মাছ চাষের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। ওই প্রকল্প আগেই চূড়ান্ত হলেও উম-পুন পরবর্তী পরিস্থিতিতে তা পরিকাঠামো পুনর্গঠনের কাজে লাগানো হবে। প্রাণিপালনের ক্ষেত্রেও অনেক ক্ষতি হয়েছে। অনেক পোলট্রি ফার্ম নষ্ট হয়ে গিয়েছে। আমরা প্রাথমিকভাবে সাত কোটি টাকারও কিছু বেশি ক্ষতির হিসেব এখনও পর্যন্ত করেছি। প্রাণিপালনের ক্ষেত্রেও কিছু নতুন পরিকল্পনা নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।
মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোট নদীভিত্তিক ২১৩৮টি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। গোটা জেলাজুড়ে এই প্রকল্পে মৎস্যচাষিদের সরকারি সাহায্য সহ মাছচাষে উৎসাহিত করা হবে। মৎস্যচাষি ও মাছ বিক্রেতাদের মধ্যে ২৭৩টি সাইকেল ও ইনসুলেটেড বক্স বিতরণ করা হবে। ১৭৫টি দেশি মাগুর মাছ চাষের প্রকল্প ও ৩৬৭৫টি জল ধরো জল ভরো প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, জেলাজুড়ে ৩৫১টি পোলট্রি প্রকল্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর্থিক হিসেবে প্রায় ৮০ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে। গবাদিপশু ও পাখির মৃত্যু, প্রাণিখাদ্যের ক্ষতি সহ সার্বিক ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৭ কোটি ১১ লক্ষ টাকা দাঁড়িয়েছে।