বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অন্যান্য দিনের মতোই বাড়ি থেকে দোকানে আসেন রমেশবাবু। বিড়া লক্ষ্মীপুলের জনবহুল বাজারের মধ্যেই তাঁর দোকান হওয়ায় সকাল থেকেই ক্রেতাদের ভিড় ছিল। দুপুর ১১টা ৫০ মিনিট নাগাদ একজন ক্রেতা দোকান থেকে বেরিয়ে যান। ১২টা নাগাদ একজন মহিলা ক্রেতা দোকানে এসে রমেশবাবুকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁর চিৎকারে আশপাশের বাসিন্দারা দৌড়ে এসে তাঁকে হাবড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক পরীক্ষার পর তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জেনেছে, রমেশবাবুর রহস্যজনক মৃত্যু হলেও দোকান থেকে কোনও গয়না, নগদ টাকা সহ কোনও সামগ্রী খোয়া যায়নি। দোকানের মধ্যেও ধস্তাধস্তির কোনও চিহ্ন নেই। থুতনির নীচের আঘাতও সামান্য। ওই আঘাতে মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে তাঁর কান, নাক ও মুখ দিয়ে রক্ত বেরিয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, রমেশবাবুর হাই প্রেসার ও ব্লাড সুগারের সমস্যা ছিল। মৃতের বাবা রতন কর্মকার বলেন, ছেলের কোনও শত্রু ছিল না। দোকান থেকেও সেইভাবে কিছু চুরি হয়নি। তবে ছেলের হাই ব্লাড প্রেসার ও সুগারের সমস্যা ছিল। কী কারণে ছেলের এমন আকস্মিক মৃত্যু হল কিছুই বুঝতে পারছিনা। আমরা চাই পুলিস নিরপেক্ষ তদন্ত করে ছেলের মৃত্যুর সঠিক কারণ খুঁজে বের করুক।