নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ১৯ নভেম্বর: পার্শ্ববর্তী তিন রাজ্যের কৃষকেরা শস্যের আগাছা পোড়াচ্ছেন বলেই দিল্লিতে দূষণ মাত্রাছাড়া হয়েছে, কেজরিওয়াল সরকারের এই তত্ত্ব কার্যত খারিজ হয়ে গেল লোকসভায়। আজ বায়ুদূষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে একটি বিশেষ আলোচনা হয় লোকসভায়।
শ্রীনগর, ১৯ নভেম্বর (পিটিআই): জয়েশ-ই-মহম্মদের চার জঙ্গিকে সোমবার গ্রেপ্তার করল পুলিস। মঙ্গলবার পুলিস জানিয়েছে, গত জুলাই মাসে পুলওয়ামা জেলার অরিহল এলাকায় বোমা বিস্ফোরণের সঙ্গে এরা জড়িত ছিল।
বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ১৯ নভেম্বর (পিটিআই): অরুণাচল প্রদেশকে দ্বিতীয় ডোকা লা হতে দেবেন না। মঙ্গলবার লোকসভার দাঁড়িয়ে এমনই আর্জি জানালেন বিজেপি সাংসদ তাপির গাও। তাঁর অভিযোগ, সম্প্রতি রাজ্যের সীমান্তবর্তী প্রায় ৫০ কিলোমিটার জমি চীন দখল করে নিয়েছে। এই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেই সংসদে জিরো আওয়ারে বিষয়টি তুলে ধরেন গাও। বিজেপি সাংসদ বলেন, অরুণাচল প্রদেশে ফের ডোকা লা’র মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। কারণ চীন রাজ্যের প্রায় ৫০-৬০ কিলোমিটার জমি দখল করে নিয়েছে। তিনি আরও বলেন, যখনই ভারতের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অরুণাচল প্রদেশে যান, চীন সবসময় তার বিরোধিতা করে। তাই, এর বিরুদ্ধে সরব হওয়ার জন্য সংসদ ও সংবাদমাধ্যমকে অনুরোধ করছি।
উল্লেখ্য, গত বছর সিকিমের কাছে ডোকা লাতে বিতর্কিত এলাকায় রাস্তা নির্মাণ করছিল চীনা সেনা। ভারতীয় জওয়ানরা সেই কাজে বাধা দেন। এই নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে চাপান-উতোর তৈরি হয়। প্রায় ৭৩ দিন চরম উত্তেজনার পরিবেশে বজায় ছিল। তারপর ২৮ আগস্ট চীন সেনা রাস্তা তৈরির কাজ বন্ধ রাখতে সম্মত হওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এবং ভারত সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে। এদিকে, চীনা সেনার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ তুলে অরুণাচলেও এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ তাপির গাও। যদিও, তাঁর বক্তব্যের ভিত্তিতে বিশেষ চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই বলে আশ্বস্ত করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজেজু। তিনি জানান, ভারত-চীন সীমান্তে কোনও সমস্যা নেই। সেখানে শান্তি বজায় আছে। তাঁর সংযোজন, দুই দেশের মধ্যে নির্দিষ্ট কোনও সীমানারেখা নেই। তাই, চীনা সেনা ঢুকে এলে আমরা বলি, ওরা অনুপ্রবেশ করছে। আবার, ভারতীয় সেনা ওদিকে চলে গেলে, চীনা সেনাও একই কথা বলে। প্রসঙ্গত, ভারত ও চীন সীমান্তের দৈর্ঘ্য প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার। কিন্তু, যথাযথ কোনও সীমারেখা না থাকায় মাঝেমধ্যেই দুই দেশের মধ্যে তরজা শুরু হয়।
উল্লেখ্য, গত বছর সিকিমের কাছে ডোকা লাতে বিতর্কিত এলাকায় রাস্তা নির্মাণ করছিল চীনা সেনা। ভারতীয় জওয়ানরা সেই কাজে বাধা দেন। এই নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে চাপান-উতোর তৈরি হয়। প্রায় ৭৩ দিন চরম উত্তেজনার পরিবেশে বজায় ছিল। তারপর ২৮ আগস্ট চীন সেনা রাস্তা তৈরির কাজ বন্ধ রাখতে সম্মত হওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এবং ভারত সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে। এদিকে, চীনা সেনার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ তুলে অরুণাচলেও এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ তাপির গাও। যদিও, তাঁর বক্তব্যের ভিত্তিতে বিশেষ চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই বলে আশ্বস্ত করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজেজু। তিনি জানান, ভারত-চীন সীমান্তে কোনও সমস্যা নেই। সেখানে শান্তি বজায় আছে। তাঁর সংযোজন, দুই দেশের মধ্যে নির্দিষ্ট কোনও সীমানারেখা নেই। তাই, চীনা সেনা ঢুকে এলে আমরা বলি, ওরা অনুপ্রবেশ করছে। আবার, ভারতীয় সেনা ওদিকে চলে গেলে, চীনা সেনাও একই কথা বলে। প্রসঙ্গত, ভারত ও চীন সীমান্তের দৈর্ঘ্য প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার। কিন্তু, যথাযথ কোনও সীমারেখা না থাকায় মাঝেমধ্যেই দুই দেশের মধ্যে তরজা শুরু হয়।
