পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
এদিন এফএসএসএআইয়ের চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার জি কমলা বর্ধন রাও বলেন, দেশের নানা প্রান্ত থেকে চায়ের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে এবং সেগুলিকে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। তার ফলাফল শীঘ্রই শিল্পমহলকে জানিয়ে দেওয়া হবে। চায়ের পাতায় কতটা কীটনাশক মিশে থাকছে, মূলত সেটা দেখাই লক্ষ্য এই কেন্দ্রীয় সংস্থাটির। রাও জানিয়েছেন, গুণমান বাড়তে চা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত সব ধরনের মানুষ, যেমন চা শ্রমিক, কারখানার কর্মী থেকে চা ব্যবসায়ী— সর্বস্তরে তাঁরা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবেন। গোটা প্রক্রিয়ায় তাঁরা টি বোর্ডের সহায়তা চান। পাশাপাশি এফএসএসএআইয়ের আওতায় যে ২২০টি ভ্রাম্যমাণ টেস্টিং সেন্টার বা পরীক্ষাকেন্দ্র আছে, সেই সংখ্যাও বাড়াতে চান তাঁরা। প্রসঙ্গত, বিশ্বে মোট চা রপ্তানির ১১ শতাংশ বাজার দখলে রাখে ভারতীয় চা।