পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
আবুধাবিস্থিত লুলু গোষ্ঠী এশিয়া এমনকী আমেরিকা এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তাদের ব্যবসার পরিধি বাড়িয়েছে। কোচি ও লখনউতে এদেশের সবচেয়ে বড় ‘লুলু হাইপারমার্কেট’ (মল) দুটি তাদেরই তৈরি। কোচিতে দুটি বিলাসবহুল হোটেলও চালায় লুলু। এছাড়াও মহারাষ্ট্র এবং উত্তর প্রদেশে মিট প্রসেসিং এবং গ্রেটার নয়ডায় ফুড প্রসেসিং ইউনিট রয়েছে তাদের। দুবাই, আবুধাবি এবং কুয়ালালামপুরে রিয়েল এস্টেট কারবারে প্রচুর বিনিয়োগ করেছেন আদতে কেরলের ত্রিশূরের বাসিন্দা ইউসুফ আলি এমএ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত আর্থিক বর্ষে লুলু গোষ্ঠীর টার্নওভার ছিল প্রায় ৬২ হাজার কোটি টাকা। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের যাবতীয় উপাদান থাকা বাংলায় এহেন গোষ্ঠীর বিনিয়োগ আনার লক্ষ্যেই দুবাইতে বাণিজ্য সম্মেলনের আয়োজন।
অন্যদিকে, স্পেন সফরের শেষ দিনে সে দেশের স্বশাসিত ভূখণ্ড ‘কাতালোনিয়া’র প্রেসিডেন্ট ডঃ এইচ পেরে অ্যারাগোনেস আই গার্সিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর নেতৃত্বে ভারতীয় আধিকারিকদের প্রতিনিধিদল। দলে ছিলেন স্পেনের ভারতীয় রাষ্ট্রদূত দীনেশ পট্টনায়েকও। পারস্পরিক সম্পর্ক এবং বাংলায় বিনিয়োগ সংক্রান্ত নানা বিষয়ে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। বিদেশ সফররত মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক আধিকারিক সূত্রের খবর, আলোচনা পর্বে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশেষ করে ইলেকট্রিক ভেহিকেল উৎপাদন, মেডিক্যাল টেকনোলজি, তথ্য-প্রযুক্তি, পর্যটন এবং অন্যান্য উৎপাদন শিল্পের বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট গার্সিয়া প্রতিনিধিদলের মাধ্যমে গোটা বাংলার মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তাঁর কাছে প্রতিনিধিদল পৌঁছে দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। কলকাতায় অনুষ্ঠিত হতে চলা বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটে কাতালোনিয়ার বণিকদলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মুখ্যসচিব। সে আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন তাঁরা।