পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
অস্বস্তিকর গরম থেকে রেহাই পেতে দক্ষিণবঙ্গে আপাতত বজ্রগর্ভ মেঘ থেকে বিক্ষিপ্ত ঝড়বৃষ্টির ভরসাতেই থাকতে হবে জানাচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। উত্তরবঙ্গে বিশেষত হিমালয় সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টি বেশি হবে। ওই এলাকায় স্বাভাবিক সময়ের আগে বর্ষা ঢুকেছে। পাশাপাশি অসমের উপর থাকা ঘূর্ণাবর্ত এবং বঙ্গোপসাগর থেকে বেশি মাত্রায় জলীয় বাষ্প প্রবেশের জেরে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির অনুকূল পরিস্থিতি রয়েছে। ভারী বৃষ্টিও হতে পারে কোথাও কোথাও। দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের কিছু জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। বেশিরভাগ এলাকায় অস্বস্তিজনক গরম থাকবে। কলকাতায় এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে প্রায় ১ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে জলীয় বাষ্প বেশি থাকার জন্য তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে খুব বেশি না হলেও ভ্যাপসা গরমে জেরবার হতে হয়েছে সবাইকে। পশ্চিমাঞ্চলের অনেক জায়গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে।
১২ জুন থেকে দক্ষিণবঙ্গের সর্বত্র বৃষ্টির অনুকূল পরিস্থিতি তৈরির কথা জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। তবে ওই সময় দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করবে কি না, এখনও বলা হয়নি। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ১৭ জুনের মধ্যে বর্ষা চলে এলে তা স্বাভাবিক সময়ের হিসেবেই ধরতে হবে। কারণ, নির্দিষ্ট দিনের সাতদিন এদিক-ওদিক হলেও সেটা স্বাভাবিক বলেই ধরা হয় আবহাওয়ার বিশ্লেষণে।