Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

 প্রথমবার মঞ্চে

সামনে সার সার কালো মাথা। সবার দৃষ্টি আমার দিকেই— জীবনে প্রথমবার এই অবস্থায় পড়লে সকলেই অল্পবিস্তর ঘাবড়ে যায়। কেমন ছিল জীবনে প্রথমবার মঞ্চে ওঠার স্মৃতি? জানাল বৈষ্ণবচক মহেশচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের ছোট্ট বন্ধুরা।

বইমেলার রচনা
স্কুলটা আমার কাছে মন্দিরের মতো। ৫৩ বিঘা জমিতে আমাদের স্কুল। ফুলের বাগান, লাইব্রেরি, পুকুর, হোস্টেল, অতিথিনিবাস সব মিলিয়ে অভুতপূর্ব পরিবেশ। ছোট থেকে দেখে আসছি, এখানে সব বিচিত্র রকমের সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন হয়। তাই মনে আছে এই স্কুলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার কথা। তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। নাম দিয়েছিলাম রচনা ও অঙ্ক দৌড়ে। ১০০ শব্দে বইমেলার রচনা লিখে ১০০ মিটার দৌড়। আর অঙ্ক করে ২০০ মিটার। ভয়ে প্রাণটা কাঁপছিল। ৫ বিঘা জমির ওপর আমাদের খেলার মাঠ। উপস্থিত হাজার হাজার দর্শক। রচনা দৌড়ে তৃতীয় হলাম। তাতে মনের জোর বেড়ে গেল। অঙ্ক দৌড়ে দ্বিতীয় হলাম। সবাই বুকে জড়িয়ে ধরল। প্রাইজ পেয়ে এত আনন্দ হল যে, জীবনে সেই আনন্দ আর পাইনি।
সৌমেন মণ্ডল, দশম শ্রেণী
বিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
আজ সবাই আমায় চেনে কুইজ মাস্টার হিসেবে। কিন্তু আমার মনে পড়ে যায় সেই দিনটার কথা। ২০১৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর। ওইদিন ছিল বিদ্যালয়ের বিরাট সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। চারদিকে সাজো সাজো রব। স্কুল প্রাঙ্গণের বিশাল মঞ্চে উপস্থিত বিশিষ্ট অতিথিরা। দর্শকাসনে বসে আমার বাবা ও মায়েরা। তাঁরা ক্রমাগত উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। বহু দল নাম দিয়েছে কুইজে। অত দল দেখে ভাবলাম আমি তো কিছুই পারব না। তাও ইন্টারনেট ও বই-এর সাহায্যে কিছু প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। যাই হোক প্রথম পর্বের বাছাইতে উত্তীর্ণ হলাম। দ্বিতীয় পর্বের সাহস ও ভরসা দিলেন শিক্ষক মহাশয়রা। স্কুলের কুইজের তো কোনও ধারণা ছিল না। অত দর্শক দেখে ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। ও মা তারপর দেখি আমার সব প্রশ্নের উত্তরই জানা। উত্তরপর্ব শেষে রেজাল্ট ঘোষণা হল। দেখি আমাদের টিম প্রথম হয়েছে। তবে বেশিরভাগ উত্তর আমি দিয়েছিলাম বলে সবাই আমায় আদর করছিল। বাড়িতে বাবা ও মা খুব প্রশংসা করছিল। সেই থেকেই আমার সব বিষয়ে জানার উৎসাহ বেড়ে গেল।
অর্ক বেরা, অষ্টম শ্রেণী
আয়নার সামনে প্র্যাকটিস
বরাবরই আমি চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসি। স্কুলে সেইরকম বন্ধু তৈরি হয়নি তখনও পর্যন্ত। ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাস। ক্লাসে ক্লাসে নোটিশ এল সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার। দেখলাম অনেকেই নাম দিচ্ছে। সেই সময় আমারও মনে হল আমি নাম দিই। কিন্তু সাহসে কুলাল না। পরের দিন ক্লাস টিচার জিজ্ঞেস করল কারা নাম দিয়েছে। আমাকে জিজ্ঞেস করলেন। আমার না উত্তর শুনে স্যার একটু রাগ করলেন। তারপর নিজেই তাৎক্ষণিক প্রতিযোগিতায় আমার নামটা লিখে নিলেন। কীভাবে বলতে হবে, কী বিষয় তা বলে দিলেন। আমি ওই বিষয়টা নিয়ে কয়েকদিন আয়নার সামনে প্র্যাক঩টিস করলাম। অনুষ্ঠানের দিন ৫ মিনিটের বক্তব্যে ঝড় বইয়ে দিয়েছিলাম। মঞ্চ থেকে নামার সময় ক্লাস টিচার বুকে জড়িয়ে ধরলেন। মাইকে আমার নাম ঘোষণা হল দ্বিতীয় স্থানাধিকারী হিসেবে। আজও ভুলিনি মঞ্চে আমার প্রথম দিনের কথা।
স্নিগ্ধজ্যোতি চক্রবর্তী, সপ্তম শ্রেণী
চতুর নাপিতের ভূমিকায়
এই বিদ্যালয়কে ঘিরে জড়িয়ে আছে বহু স্মৃতি। আমার জীবনের অনেক সুন্দর মুহূর্তের সাক্ষী এই বিদ্যালয়। সবেমাত্র ভর্তি হয়েছি স্কুলে। পুরো পরিচয়পর্ব শেষ হবার আগেই ক্লাসের নোটিশ। সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের আহ্বান। রয়েছে বহু বিষয়। প্রথাগত হিসেবে সেভাবে কিছু শেখাও হয়নি। তবে একটু- আধটু কথা বলে লোক হাসাতে পারি। প্রতিযোগিতার প্রথমেই রয়েছে হাস্যকৌতুক বিভাগ। নামটা দিয়েই দিলাম। কী করব, কী বলব সেই নিয়ে একটু ভয় ছিল। মঞ্চে উঠে চতুর নাপিতের ভূমিকায় অভিনয় করতে প্রথমে একটু ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। কয়েক মিনিটের মধ্যে নিজেকে সামলে নিলাম। বেশ কনফিডেন্সের সঙ্গে যা পারলাম করলাম। এবং হাসির ছলে মঞ্চ থেকে নামলাম। রেজাল্ট ঘোষণা হতে দেখি, আমি প্রথম হয়েছি। সেই আনন্দের স্মৃতি আজও আমায় ভাবায়।
অমিত কুমার সামন্ত, অষ্টম শ্রেণী
পা কাঁপছিল
বরাবরই নাচ ও গানের প্রতি আগ্রহ ছিল। বাড়িতে প্র্যাকটিস করতাম। কিন্তু পাড়ার অনুষ্ঠানে কখনও করা হয়ে ওঠেনি। খুব ছোট থেকে এই স্কুলে পড়ি। আমার দাদা-দিদিরাও পড়ত। ওদের মুখে শোনা স্কুলের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নাকি খুব সুন্দর হয়। মনের মধ্যে সাধ তো ছিলই। যাইহোক ক্লাসের নোটিশে বলা হল, গ্রন্থাগারে গিয়ে নাম দিতে। নাচে নাম দিলাম। কিন্তু তারপর মনে হল নাম তো দিলাম কিন্তু হলভর্তি দর্শকের সামনে নাচব কী করে? কোনও দিন তো নাচিনি। ঘরে ছাড়া। পা কাঁপছিল। কিন্তু মা বার-বার সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন। যখন নাম ডাকল মনে হল যেন হৃৎপিণ্ডটা বাইরে বেরিয়ে আসবে। গলা শুকিয়ে যাচ্ছিল। ওই অবস্থাতেই নাচলাম। আমি তো জানতাম কিছুই হতে পারব না। নাম ঘোষণার সময় দেখলাম আমি নাচে দ্বিতীয় হয়েছি। সেই প্রথম খোলা মঞ্চে আমার নাচের শুরু হল। সেই অভিষেকের দিনটার কথা কখনও কি ভোলা যায়!
রচনা বেরা, দশম শ্রেণী
কিছুতেই মনে পড়ল না কবিতাটা
২০১৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর। ওই দিনটার কথা মনে পড়লে এখন হাসি পায়। স্টেজে আবৃত্তি করতে উঠে ল্যাজে-গোবরে হয়েছিলাম। অর্ক, প্রতিজ্ঞা, অমিত সবাই আবৃত্তি করার পর আমার নাম ডাকল। সুন্দর করে মুখস্থ করা কবিতাটা আবৃত্তি করতে উঠলাম। একদম মন্ত্রমুগ্ধের মতো। রবিঠাকুরের ‘সোনারতরী’। দু’তিন লাইন বলার পর বেমালুম ভুলে গেলাম। কিছুতেই মনে পড়ল না কবিতাটা। হাত, পা ঠান্ডা হবার জোগাড়। শেষ দু’চার লাইন বলে কোনওরকমে নামলাম। সেইদিন এত লজ্জা পেয়েছিলাম যে জীবনে কোনওদিন ভুলব না।
সোমাশ্রী রানা, নবম শ্রেণী
গান গাইবার অভিজ্ঞতা
গান প্র্যাকটিস করি একদম নীরবে নিরালায়। মাইক, স্টেজ, আলো, এত কিছু তো থাকে
না। তমশা, রূপসা, স্বর্ণালী সব দেখলাম
নাম দিয়েছে সঙ্গীতে। অত বড় হলঘরে
গমগম করছে লোক। এর আগে কোনও
দিন স্টেজ পারফর্ম করিনি। হাত, পা অবশ হয়ে যাচ্ছিল। নাম ঘোষণা হতেই উঠলাম স্টেজে। হারমোনিয়াম বাজাব কী হাত তো কাঁপছে। ওই অবস্থায় শুরু করলাম গান।
স্থায়ী ও অন্তরাতে একটু ভুল হল। সেটা নিজেও বুঝতে পারছিলাম। অত লোকের সামনে গান গাইবার অভিজ্ঞতা তো ছিল না। তাই সেই দিনটার কথা আজও মনে পড়ে। তবে স্টেজে গান গাইতে আর হাত-পা
কাঁপে না।
মৌলি ভুক্তা, সপ্তম শ্রেণী

সুবর্ণ হাজরা, প্রধান শিক্ষক
পূর্ব মেদিনীপুরের বৈষ্ণবচক। কংসাবতীর তীরে ছায়াঘেরা এক বর্ধিষ্ণু গ্রাম। আর গ্রামের গর্ব বৈষ্ণবচক মহেশচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়। ৫৩ বিঘা জমির ওপর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, নিয়মশৃঙ্খলায় ঘেরা একটি কো-এড স্কুল। সামনে ফুলের বাগান, ভারতবর্ষের ম্যাপ, অতিথি ভবন, বরদাকান্ত গ্রন্থাগার, সভাগৃহ আনন্দভবন, পুকুর, শিক্ষকাবাস, ক্যান্টিন, ছাত্রনিবাস, খেলার মাঠ, পোস্ট অফিস, শিশু উদ্যান প্রভৃতি। ১৯৬০ সালে এখানেই বসেছিল বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলন। বহু সাহিত্যিক ও প্রথিতযশা গুণী মানুষের পদধূলিধন্য এই স্কুল।
শতাব্দী প্রাচীন স্কুলের পরতে পরতে শুধুই ইতিহাস। তারই পুনরাবৃত্তি করলেন প্রধান শিক্ষক সুবর্ণ হাজরা। ওঁর কথায়—তখন বৈষ্ণবচকে কোনও স্কুল ছিল না। কর্দমাক্ত রাস্তায় ৮ মাইল হেঁটে স্কুল যেতে হতো। তাই সকলের লেখাপড়া করা হতো না। সেই অশিক্ষার অন্ধকার দূর করতে এগিয়ে এলেন কয়েকজন শিক্ষাদরদি ব্যক্তি। মহেশচন্দ্র বেরা মুম্বই নিবাসী ব্যবসায়ী জাফরলালা মহম্মদের আর্থিক সাহায্যে ও বরদাকান্ত সামন্তের জমিতে প্রতিষ্ঠা করলেন স্কুল। ১৯১৯ সালের ২ জুন। নাম রাখা হয় ‘বৈষ্ণবচক নকলঙ্কী—ধার্মিক মিডল ইংলিশ’ স্কুল। পরবর্তীতে সত্যেশ্বর বেরা তাঁর সব সঞ্চয় দান করেন স্কুলের উন্নয়নে। এই প্রত্যন্ত গ্রামে স্বপ্নের স্কুল তৈরিতে যাঁর অবদান উল্লেখযোগ্য তিনি হলেন প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক শ্রীদাম বেরা ও সহকারী প্রধান শিক্ষক সন্তোষ কুমার সামন্ত। এককথায় বলা যায়, তাঁদের চিন্তা-ভাবনার ফসল আজকের বৈষ্ণবচক মহেশচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়। ঐতিহ্য ও পরম্পরা বজায় রেখে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকরা এখানকার আবাসনেই থাকেন। ছাত্রাবাসে থাকে দূর-দূরান্তের বহু ছাত্র। বর্তমানে এখানে পড়াশোনা করে ১৫০০ ছাত্র-ছাত্রী। আজও পালিত হয় রাখীবন্ধন উৎসব। বছরভর চলে নানান সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও উৎসব। চালু আছে বহু স্মৃতি পুরস্কার। স্কুলের নিয়মশৃঙ্খলা রক্ষায় আছে কমিটি। প্রতি ক্লাসে ঘণ্টা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় নীরবতা পালন। এবং ছুটির সময় প্রতিটি ক্লাসকে সারিবদ্ধভাবে বেরতে হয়। শুরু থেকেই নির্দিষ্ট নিয়মকানুনে বাঁধা এই স্কুল।
এখন এত বড় পরিকাঠামো ধরে রাখতে বহু সমস্যা রয়েছে। অনেকগুলি বিষয়ে শিক্ষকের পদ খালি। ৫ বিঘা জমির খেলার মাঠের সংস্কার দরকার। রজনীকান্ত ছাত্রাবাসের সংস্কার। ছাত্রীদের জন্য হস্টেল তৈরি করা। বিল্ডিংয়ের সংস্কার ও রং করা, শৌচাগার নির্মাণ, সুইমিং পুল, জে ই ই এবং আই আই টি পরীক্ষার কোচিং সেন্টার স্থাপন করতে হবে। এই স্কুলকে বাংলার মডেল স্কুল তৈরি করাই আমাদের লক্ষ্য। সেজন্য প্রয়োজন প্রায় ২ কোটি টাকা। তাই অভিভাবক-অভিভাবিকা, স্থানীয় মানুষ, বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা কৃতী ছাত্র-ছাত্রী ও প্রশাসনের আরও আর্থিক সহযোগিতা চাই। সেই সঙ্গে সবাইকে আহ্বান জানাই এ বছরের আগত
শতবর্ষের অনুষ্ঠানে।
জা না-অ জা না
একশো বছর পরের পৃথিবী

 বিজ্ঞানীরা বলছেন, একশো বছর পরে নাকি পৃথিবীর বেশিরভাগ জায়গা জলে ডুবে যাবে! ডাঙা বলতে থাকবে অল্প কিছু জায়গা। কেন হবে এমন? মানুষ তখন কীভাবেই বা বাস করবে? কেমন দেখতে লাগবে বাড়িঘর, যানবাহন? আজকের হযবরল-র পাতায় রইল শত বছর পরের দুনিয়ার খোঁজখবর। লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক। বিশদ

বইমেলা কি পড়ার আগ্রহ ফেরাবে? 

বইমেলা শেষ আগামীকাল। রাত ন’টায় ঢং ঢং করে ঘণ্টা বাজলেই শুরু হয়ে যাবে দল বেঁধে গান আর মেলা প্রদক্ষিণ। বইকে ঘিরে খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা আর হইচই বচ্ছরকার মতো শেষ। বইমেলা নিয়ে রইল কিছু কথা। 
বিশদ

10th  February, 2019
আজ বিদ্যাদেবীর আরাধনা 

দেবী সরস্বতীর উল্লেখ প্রথম পাওয়া যায় ঋগ্বেদে। সরস্বতী-লক্ষ্মী-পার্বতী, এই ত্রিদেবীর অন্যতম হলেন তিনি। ধ্যানমন্ত্রে তাঁকে শ্বেতবর্ণা, শ্বেতবস্ত্র পরিহিতা, শ্বেতপদ্মে আসীন, মুক্তোর হারে ভূষিতা, বীণাপুস্তকধারী এক দিব্য নারীমূর্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।  বিশদ

10th  February, 2019
আগামী মঙ্গলবার শুরু মাধ্যমিক
পরীক্ষার শেষ মুহূর্তে ভালো
নম্বর পাওয়ার কিছু টিপস

আগামী মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে তোমাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা— মাধ্যমিক। তাই আজ তোমাদের জন্য মার্কশিট বিভাগে রইল বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ভূগোল, অঙ্ক, ভৌতবিজ্ঞান ও জীবনবিজ্ঞান পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার টিপস। আলোচনা করেছেন বিশিষ্ট শিক্ষক-শিক্ষিকারা। 
বিশদ

10th  February, 2019
পৃথিবীর কয়েকটি উঁচু মূর্তি

স্ট্যাচু অব ইউনিটি: ভারতের গুজরাতে তৈরি হয়েছে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের এই মূর্তি। উচ্চতা ১৮২ মিটার। সর্দার সরোবর বাঁধের কাছে তৈরি এই মূর্তি ৫৮ মিটার বেসের উপর রাখা হয়েছে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। বায়ুর গতিবেগ ঘণ্টায় ২২০ কিলোমিটার হলেও মূর্তির ক্ষতি হবে না। আবার ৬.৫ কম্পন মাত্রাও ক্ষতি করতে পারবে না।
বিশদ

03rd  February, 2019
বইমেলায় এখন আর বই চুরি নেই!

মাঠের একটা ফাঁকা জায়গায় বসে বাদামভাজা খেতে খেতে আমরা যে যার মতো বইয়ের পাতা ওল্টাছিলাম। এই সময় ছোটকাকু বললেন, সেই কবে থেকে বইমেলায় আসছি। আমাদের কৈশোর কালে দেখেছি সববয়সি সব পাঠকের হাতে কোনও না কোনও বই। সেই ছবি এখন বদলে গিয়েছে।
বিশদ

03rd  February, 2019
অসাধারণ যন্ত্রমানবীর গল্প

 তোমাদের কী ইচ্ছে আমি জানি না। তবে আমার একটা নিজস্ব রোবট রাখার খুব ইচ্ছে। ইচ্ছেটা অনেকটা শুকনো সন্দেশের পর জল খাওয়ার মতোই তীব্র। হ্যাঁ, রোবটটা শুধু আমার কথাই শুনবে। এই ধরো স্কুলে যেতে দেরি হয়ে যায় অনেকের। তখন রোবটটা তোমাকে কোলে করে নিয়ে সাঁ করে আকাশে উড়ে যাবে। তারপর স্কুলের মাঠে আলতো করে নামিয়ে দেবে। সব বন্ধুরা কেমন দেখবে হাঁ করে। রাস্তায় ছেলেধরা ঘুরছে?
বিশদ

03rd  February, 2019
মাধ্যমিকে ভৌতবিজ্ঞানে
কীভাবে নম্বর বাড়াবে ? 

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ভৌতবিজ্ঞান। মাধ্যমিকে ভৌতবিজ্ঞানে বেশি নম্বর পাওয়ার জন্য যে যে বিষয়গুলি খুঁটিয়ে পড়বে পরামর্শ দিচ্ছেন কল্যাণনগর বিদ্যাপীঠ, রহড়ার ভৌতবিজ্ঞানের শিক্ষক তন্ময় চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

20th  January, 2019
বাঁচবো-র উদ্যোগে সুন্দরবনে শিশুদের বার্ষিক ক্রীড়ানুষ্ঠান 

স্বামীজির ১৫৭তম জন্মবার্ষিকীতে গত ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব দিবসের দিনে সুন্দরবনের ছোট ছোট শিশুরা তুলে ধরল তাদের ক্রীড়া নৈপুণ্য। পশ্চিমবঙ্গের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বাঁচবো পরিচালিত বিকশিত স্কুলের ৩ থেকে ৭ বছরের এক ঝাঁক ছাত্রছাত্রী অংশ নিয়েছিল বার্ষিক এই ক্রীড়া অনুষ্ঠানে।  
বিশদ

20th  January, 2019
ছোট্ট সুভাষের দেশপ্রেম 

মাথায় টুপি, কোট, টাই, প্যান্টের সুভাষকে ক্লাসে অন্যান্য ধুতি-পাঞ্জাবি পরা ছাত্রদের মাঝে বড়ই বেমানান লাগছিল। সুভাষ নিজেও সেটা অনুভব করছিল। তবুও মাথা উঁচু করে পণ্ডিত মশাইয়ের চোখে চোখ রেখে বসেছিল সে। 
বিশদ

20th  January, 2019
সার্কাস সার্কাস

সার্কাস দেখার মজাই আলাদা। কিন্তু কীভাবে এল এই সার্কাস? কোথায় প্রথম সার্কাসের দল তৈরি হয়েছিল? জানো কি? সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় জানাচ্ছেন তোমাদের।
শীতের ছুটি মানেই দেদার মজা! মিঠে রোদ গায়ে মেখে ঘুরে বেড়ানো এবং খাওয়া-দাওয়া। আর কাছেপিঠে বেড়ানো মানেই চিড়িয়াখানা, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, নিকো পার্ক, ইকো পার্ক, বিড়লা তারামণ্ডল এবং অবশ্যই উপরি পাওনা সার্কাস।
 
বিশদ

20th  January, 2019
মাধ্যমিকে জীবন বিজ্ঞানে
কীভাবে নম্বর বাড়াবে ?

মাধ্যমিকে জীবন বিজ্ঞানের ‘জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়’ অধ্যায় খুঁটিয়ে পড়ো পরামর্শ দিচ্ছেন বালিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত। মাধ্যমিক ২০১৯-এ জীবন বিজ্ঞান বিষয়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতির দুচার কথা নিয়ে এই আলোচনা শুরু করা যায়। প্রস্তুতির প্রথম পর্যায় সম্পূর্ণ, কারণ নির্বাচনী পরীক্ষা শেষ। সেখানে সিলেবাস আগাগোড়া পড়ে ফেলা হয়েছে একবার। এবার প্রস্তুতি ফাইনাল ম্যাচের। তবে এই আলোচনায় আমরা আজ জীবন বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের প্রথম ইউনিট, ‘জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়’ নিয়ে কিছু কথা বলে নিতে চাই।
বিশদ

13th  January, 2019
ব্ল্যাকবোর্ড 

চিলড্রেন’স সায়েন্স কংগ্রেস
তোমরা হয়তো অনেকেই জানো গত ৭ জানুয়ারি শেষ হয়েছে চিলড্রেন’স সায়েন্স কংগ্রেস। এটি ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেসের একটি অন্যতম বিভাগ। ছোটদের আরও বেশি করে বিজ্ঞানমনস্ক করে তুলতেই এই উদ্যোগ। 
বিশদ

13th  January, 2019
মিঠে রোদ্দুরে দে ছুট 

মিঠে রোদ গায়ে মেখে লাফ ঝাঁপ দৌড় হুড়োহুড়ি... । স্কুলের স্পোর্টস মানেই একরাশ আনন্দ। জেতা হারার হিসেব মেলানো নয়। তোমাদের জন্য লিখল বিভিন্ন স্কুলের ছোট্ট বন্ধুরা।
 
বিশদ

13th  January, 2019
একনজরে
 বিএনএ, চুঁচুড়া: উৎপাদন ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও মাদার ডেয়ারির ডানকুনি ইউনিট থেকে দফায় দফায় উৎপাদনের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কারখানার গেটের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন আইএনটিটিইউসি সমর্থিত সংগঠনের সদস্যরা। শনিবার সকাল থেকে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে শ্রমিকরা বিক্ষোভে শামিল হন। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কোয়েস ইস্ট বেঙ্গল এফসি এবার বিদেশের মাটিতে অফিসিয়াল মার্চেন্ডাইজ বিক্রি করবে। ক্লাবের জার্সিসহ বিভিন্ন স্মারক বিক্রি করা হবে। কোয়েস ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে এই যৌথ উদ্যোগে সামিল বেঙ্গল হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও লন্ডন শারদ উৎসব।   ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: জেল থেকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় জেএমবি জঙ্গি কওসরকে ‘ছিনতাই’ করার পরিকল্পনা ভেস্তে দিল কলকাতা পুলিসের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)। তার আগেই ...

সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: শুক্রবার জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে গণ্ডার শুমারীর প্রথম দিনে বাইসনের গুঁতোয় ভয় পেয়ে ঘাবড়ে গিয়ে বিট অফিসার ও মাহুতকে ফেলে দিয়ে পিঠে দড়িতে বাঁধা রাইফেল নিয়ে জঙ্গলের ভিতরে হারিয়ে যাওয়া কুনকি হাতি শ্রীমন্তের শনিবার হদিশ মিলল।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম
১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা মাইকেল জর্ডনের জন্ম
১৯৮৭ - ভারতীয় কার্টুনিস্ট অসীম ত্রিবেদীর জন্ম।
২০০৯: সঙ্গীত শিল্পী মালবিকা কাননের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৭০ টাকা ৯২.৯৪ টাকা
ইউরো ৭৮.৯৫ টাকা ৮২.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
16th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,১১৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৫৯৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, দ্বাদশী ৪/৫৭ দিবা ৮/১০ পরে ত্রয়োদশী ৫৬/৩৮ রাত্রি ৪/৫১। পুনর্বসুনক্ষত্র ২৬/২৫ অপঃ ৪/৪৬। সূ উ ৬/১১/২৯, অ ৫/৩০/৫০, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৭/১০ গতে ৮/৫২ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৬ গতে ১/১৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬ গতে ৩/১ মধ্যে।
৪ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ত্রয়োদশী রাত্রি ২/৩৩/১৫। পুনর্বসুনক্ষত্র ২/১৩/৫৩, সূ উ ৬/১২/৫৭, অ ৫/২৮/১২, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭/৫৮ থেকে ৯/৫৮/২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১০/১০ থেকে ৮/৫২/৮ মধ্যে, বারবেলা ১০/২৬/১১ থেকে ১১/৫০/৩৪ মধ্যে, কালবেলা ১১/৫০/৩৪ থেকে ১/১৪/৫৯ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬/১০ থেকে ৩/১/৪৬ মধ্যে।
১১ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিবাহ যোগ আছে। বৃষ: কোনও উচ্চতর পদের জন্য ডাক আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা ...বিশদ

07:03:20 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল- চার্চিল ব্রাদার্স ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র 

07:10:04 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ১- চার্চিল ব্রাদার্স ১ (৭৮ মিনিট) 

06:52:14 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ০- চার্চিল ব্রাদার্স ১ (৬৮ মিনিট) 

06:42:37 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ০- চার্চিল ব্রাদার্স ০ (বিরতি) 

06:00:22 PM