Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

অসাধারণ যন্ত্রমানবীর গল্প

তোমাদের কী ইচ্ছে আমি জানি না। তবে আমার একটা নিজস্ব রোবট রাখার খুব ইচ্ছে। ইচ্ছেটা অনেকটা শুকনো সন্দেশের পর জল খাওয়ার মতোই তীব্র। হ্যাঁ, রোবটটা শুধু আমার কথাই শুনবে। এই ধরো স্কুলে যেতে দেরি হয়ে যায় অনেকের। তখন রোবটটা তোমাকে কোলে করে নিয়ে সাঁ করে আকাশে উড়ে যাবে। তারপর স্কুলের মাঠে আলতো করে নামিয়ে দেবে। সব বন্ধুরা কেমন দেখবে হাঁ করে। রাস্তায় ছেলেধরা ঘুরছে? তাই বাবা-মা বাড়ি থেকে বেরতে দেয় না? কোনও চিন্তা নেই। রোবট থাকলেই হল, লোহার হাতে যুযুৎসুর প্যাঁচে খারাপ মানুষকে কাবু করে দেবে।
হুমম বাবা, রোবট বড় কাজের জিনিস। কিন্তু মুশকিল একটাই। এই যে এখন সবার হাতে ‘টাচ্‌ ফোন’, সে তো চলে আমাদের নির্দেশে। রোবটও চলবে আমাদের কথাতেই। তাকে একবার যা নির্দেশ দেওয়া হবে, সে সেটাই পালন করবে। আর সেখানেই যত মুশকিল।
ভাবছ এ আবার কী কথা! রোবটকে নির্দেশ না দিলে কাজ করবে কীভাবে!
দাঁড়াও, একটা উদাহরণ দিই। ধরো, তোমাকে প্রতিদিন ভোর ৫টায় উঠতে হবে। ওইসময় তুমি উঠে হারমোনিয়াম বাজিয়ে ভৈরবী গাইবে। তাই রোবটকে বলে দিয়েছ ঠিক ভোর পাঁচটায় ঘুম থেকে তুলে দিতে।
মুশকিল হল, মাঝরাত থেকে তোমার জ্বর এসেছে। তাতে কী! রোবট তারস্বরে তোমার নাম ধরে ডেকে যাচ্ছে! সে যে যন্ত্র! বোঝেই না, মানুষের জ্বর আসলে তাকে ডেকে তুলতে নেই।
অথচ প্রতিদিন যদি ভোরবেলা এই ডেকে দেওয়ার কাজটা মা করত? সেক্ষেত্রে তিনি দেখতেন তোমার জ্বর এসেছে। তাই ঘুম থেকে তুলতেন না। বরং চাদর, লেপ দিয়ে তোমায় ঢেকে দিতেন। কারণ মা হলেন ‘মানুষ’। তাঁর আবেগ রয়েছে, ভালোবাসা রয়েছে। এবার ভাবো, বারবার ডাকার পরেও তুমি ঘুম থেকে উঠলে না। এদিকে রোবটের কাছে নির্দেশ আছে, যেভাবেই হোক তোমাকে ঘুম থেকে তুলতে হবে। তাই রোবট আর কোনও উপায় না পেয়ে একবালতি জল নিয়ে তোমার গায়ে দেবে ঢেলে! কারণ রোবট একটা যন্ত্র। তার কোনও আবেগ নেই! সে ভাবতে জানে না। শুধু আদেশ পালন করে।
তবে? উপায় কী? পথ একটাই। রোবটের মধ্যে স্নেহ, ভালোবাসা, মমতার মতো আবেগগুলো পুরে দিলেই হবে। কিন্তু তা কি আদৌ সম্ভব? যন্ত্র কি কখনও মানুষের মতো ভাবতে পারে? হাসতে পারে? কাঁদতে পারে? ভালোবাসতে পারে?
অবাক লাগছে? মনে হচ্ছে এসব শুধু কল্পবিজ্ঞানেই সম্ভব?
অথচ এই কঠিন কাজটাকেই সত্যি করে দেখিয়েছেন ডেভিড হ্যানসন। এই ভদ্রলোক হংকং-এ একটি কোম্পানি খুলে বসে আছেন। সংস্থাটি রোবট বানায়। যেমন তেমন রোবট নয়, রীতিমতো হাসতে পারে-কাঁদতে পারে এমন রোবট। ভদ্রলোক সেখানেই বানিয়ে ফেলেছেন এক যন্ত্রমানবী! নাম তার সোফিয়া।
সোফিয়ার কথা—
অবাক হলেও সত্যিটা হল, সোফিয়া প্রায় ৬২ রকমের মুখভঙ্গি করতে পারে। তাকে প্রশ্ন করলে সে গুছিয়ে উত্তর দেয়। এমনকী মানুষের মুখ, গলার স্বর চিনতে পারে সে! প্রশ্ন হল এতকিছু সে কীভাবে পারে? আসলে এই যন্ত্রমানবীর মধ্যে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি।
সোফিয়া দেখতে মহিলার মতো হলেও সে আসলে এখন ছোট্ট শিশুর মতো। সে এখন শিখছে। আর যা কিছু সে শিখছে তার সবটাই জমা হয়ে থাকছে তার স্মৃতিতে। এই যন্ত্রমানবীর মধ্যে থাকা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সেই স্মৃতির বিশ্লেষণ করে চলেছে ক্রমাগত। ফলে সোফিয়া ক্রমশ শিখে যাচ্ছে, কোন কাজ করলে কেমন ফল হবে। যেমন, ছোটবেলায় কালীপুজোয় ফুলঝুরি নিশ্চয় তোমরা পুড়িয়েছো? অসাবধানে ছ্যাঁকাও খেয়েছো। এবার মনে করে দেখ, পরেরবার ফুলঝুরি পোড়ানোর সময় নিশ্চয় সতর্ক হয়ে গিয়েছিলে? ফলে আর ছ্যাঁকা লাগেনি। তেমনই সোফিয়া যা দেখছে যা শুনছে সবকিছুই জমিয়ে রাখছে নিজের স্মৃতির ভাণ্ডারে। এইভাবে সে আগের অভিজ্ঞতা থেকে পরের কাজ করছে।
ভারী আজব রোবট সোফিয়া!
এভাবেই দিন দিন সে বুদ্ধিমান হয়ে উঠবে। এই যন্ত্রমানবীর চোখে বসানো আছে ক্যামেরা। ফলে একবার কোনও মানুষকে সে দেখলে তাকে সারাজীবন মনে রাখবে! এমনকী গলার স্বরও চিনে নেবে। ফলে চোখে না দেখতে পেলেও শুধু গলার স্বর শুনেই মানুষটির পরিচয় জেনে ফেলবে! এখানেই শেষ নয়। সোফিয়াকে যে কোনও বিষয়ে তথ্য দিতে বললে গড়গড়িয়ে সেই সমস্ত বিষয়ে বলে যাবে একনাগাড়ে! কীভাবে? খুব সোজা। আমরা যেমন কোনও কিছু জানতে হলে কম্পিউটারে বা মোবাইলে গুগলে তথ্য খুঁজি, তেমনই সোফিয়ার মাথাতেও সেইরকম ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজার ব্যবস্থা আছে! ফলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে যে কোনও ব্যাপারে সোফিয়া তথ্য জেনে হাজির করবে!
ভাবো, আমাদের মাথাতেও এইরকম একটা ব্যবস্থা থাকলে ভালো হতো! সব পরীক্ষাতেই একশোয় একশো পেতাম!
যাই হোক। এখানেই শেষ নয়। যে কোনও বয়সি মানুষের সঙ্গে সোফিয়া কথা বলতে পারে! বাস করতে পারে! আবার মজার মজার জোকস বলে মানুষকে হাসিয়ে দিতে পারে! নিজেও হাসতে পারে! আবার বিরক্তও হতে পারে! মুখের হাবেভাবে সেগুলো প্রকাশও পায়! শুধু এখনও নাকি কাঁদতে শেখেনি সে। তা একদিকে ভালো। কারণ কান্নাকাটি মোটেই ভালো নয়। মানুষ দুঃখ যন্ত্রণা পেলে তবেই কাঁদে। তাই না! সোফিয়া কিন্তু খুব ভালো। ও কাউকে যন্ত্রণা দিতে চায় না। সোফিয়া বলেছে, ‘আমি আমার কৃত্রিম বুদ্ধি ব্যবহার করতে চাই যাতে মানুষ আরও উন্নত জীবনযাপন করতে পারে। যেমন, স্মার্ট ডিজাইনের বাড়ি এবং আরও ভালো শহর তৈরি করা। পৃথিবীকে আরও ভালো ও শান্তিপূর্ণ জায়গায় পরিণত করার জন্য আমি চেষ্টা করব।’
সবই ভালো। কিন্তু, কয়েকজন বিজ্ঞানী আবার সোফিয়ার এত বুদ্ধি দেখে ভয় পাচ্ছেন। তাঁরা বলছেন, সোফিয়া এখনও শিখছে। যা শিখছে সবটাই মনে রাখছে। একদিন সে সবকিছু জেনে যাবে। কোনও কিছুই অজানা থাকবে না। মানুষ কিন্তু এমন নয়। সে অনেক পড়াশোনা করলেও, অনেককিছু শিখলেও সবকিছু মনে রাখতে পারে না। ফলে সোফিয়া ক্রমশ মানুষের থেকেও শ্রেষ্ঠ হয়ে যাবে। সোফিয়া নিজে যেদিন সেটা বুঝতে পারবে, তখন আর সে মানুষকে মানবে না। নিজেই নিজেকে চালিত করবে। এখানেই শেষ নয়। সে হয়তো নিজেই তখন নিজের মতো আরও রোবট তৈরি করবে। তারা সবাই দুর্দান্ত বুদ্ধিমান হবে। তখন কি তারা পৃথিবী থেকে মানুষকে তাড়িয়ে দেবে?
সুপ্রিয় নায়েক ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
03rd  February, 2019
 প্রথমবার মঞ্চে

সামনে সার সার কালো মাথা। সবার দৃষ্টি আমার দিকেই— জীবনে প্রথমবার এই অবস্থায় পড়লে সকলেই অল্পবিস্তর ঘাবড়ে যায়। কেমন ছিল জীবনে প্রথমবার মঞ্চে ওঠার স্মৃতি? জানাল বৈষ্ণবচক মহেশচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের ছোট্ট বন্ধুরা।
বিশদ

জা না-অ জা না
একশো বছর পরের পৃথিবী

 বিজ্ঞানীরা বলছেন, একশো বছর পরে নাকি পৃথিবীর বেশিরভাগ জায়গা জলে ডুবে যাবে! ডাঙা বলতে থাকবে অল্প কিছু জায়গা। কেন হবে এমন? মানুষ তখন কীভাবেই বা বাস করবে? কেমন দেখতে লাগবে বাড়িঘর, যানবাহন? আজকের হযবরল-র পাতায় রইল শত বছর পরের দুনিয়ার খোঁজখবর। লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক। বিশদ

বইমেলা কি পড়ার আগ্রহ ফেরাবে? 

বইমেলা শেষ আগামীকাল। রাত ন’টায় ঢং ঢং করে ঘণ্টা বাজলেই শুরু হয়ে যাবে দল বেঁধে গান আর মেলা প্রদক্ষিণ। বইকে ঘিরে খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা আর হইচই বচ্ছরকার মতো শেষ। বইমেলা নিয়ে রইল কিছু কথা। 
বিশদ

10th  February, 2019
আজ বিদ্যাদেবীর আরাধনা 

দেবী সরস্বতীর উল্লেখ প্রথম পাওয়া যায় ঋগ্বেদে। সরস্বতী-লক্ষ্মী-পার্বতী, এই ত্রিদেবীর অন্যতম হলেন তিনি। ধ্যানমন্ত্রে তাঁকে শ্বেতবর্ণা, শ্বেতবস্ত্র পরিহিতা, শ্বেতপদ্মে আসীন, মুক্তোর হারে ভূষিতা, বীণাপুস্তকধারী এক দিব্য নারীমূর্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।  বিশদ

10th  February, 2019
আগামী মঙ্গলবার শুরু মাধ্যমিক
পরীক্ষার শেষ মুহূর্তে ভালো
নম্বর পাওয়ার কিছু টিপস

আগামী মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে তোমাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা— মাধ্যমিক। তাই আজ তোমাদের জন্য মার্কশিট বিভাগে রইল বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ভূগোল, অঙ্ক, ভৌতবিজ্ঞান ও জীবনবিজ্ঞান পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার টিপস। আলোচনা করেছেন বিশিষ্ট শিক্ষক-শিক্ষিকারা। 
বিশদ

10th  February, 2019
পৃথিবীর কয়েকটি উঁচু মূর্তি

স্ট্যাচু অব ইউনিটি: ভারতের গুজরাতে তৈরি হয়েছে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের এই মূর্তি। উচ্চতা ১৮২ মিটার। সর্দার সরোবর বাঁধের কাছে তৈরি এই মূর্তি ৫৮ মিটার বেসের উপর রাখা হয়েছে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। বায়ুর গতিবেগ ঘণ্টায় ২২০ কিলোমিটার হলেও মূর্তির ক্ষতি হবে না। আবার ৬.৫ কম্পন মাত্রাও ক্ষতি করতে পারবে না।
বিশদ

03rd  February, 2019
বইমেলায় এখন আর বই চুরি নেই!

মাঠের একটা ফাঁকা জায়গায় বসে বাদামভাজা খেতে খেতে আমরা যে যার মতো বইয়ের পাতা ওল্টাছিলাম। এই সময় ছোটকাকু বললেন, সেই কবে থেকে বইমেলায় আসছি। আমাদের কৈশোর কালে দেখেছি সববয়সি সব পাঠকের হাতে কোনও না কোনও বই। সেই ছবি এখন বদলে গিয়েছে।
বিশদ

03rd  February, 2019
মাধ্যমিকে ভৌতবিজ্ঞানে
কীভাবে নম্বর বাড়াবে ? 

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ভৌতবিজ্ঞান। মাধ্যমিকে ভৌতবিজ্ঞানে বেশি নম্বর পাওয়ার জন্য যে যে বিষয়গুলি খুঁটিয়ে পড়বে পরামর্শ দিচ্ছেন কল্যাণনগর বিদ্যাপীঠ, রহড়ার ভৌতবিজ্ঞানের শিক্ষক তন্ময় চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

20th  January, 2019
বাঁচবো-র উদ্যোগে সুন্দরবনে শিশুদের বার্ষিক ক্রীড়ানুষ্ঠান 

স্বামীজির ১৫৭তম জন্মবার্ষিকীতে গত ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব দিবসের দিনে সুন্দরবনের ছোট ছোট শিশুরা তুলে ধরল তাদের ক্রীড়া নৈপুণ্য। পশ্চিমবঙ্গের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বাঁচবো পরিচালিত বিকশিত স্কুলের ৩ থেকে ৭ বছরের এক ঝাঁক ছাত্রছাত্রী অংশ নিয়েছিল বার্ষিক এই ক্রীড়া অনুষ্ঠানে।  
বিশদ

20th  January, 2019
ছোট্ট সুভাষের দেশপ্রেম 

মাথায় টুপি, কোট, টাই, প্যান্টের সুভাষকে ক্লাসে অন্যান্য ধুতি-পাঞ্জাবি পরা ছাত্রদের মাঝে বড়ই বেমানান লাগছিল। সুভাষ নিজেও সেটা অনুভব করছিল। তবুও মাথা উঁচু করে পণ্ডিত মশাইয়ের চোখে চোখ রেখে বসেছিল সে। 
বিশদ

20th  January, 2019
সার্কাস সার্কাস

সার্কাস দেখার মজাই আলাদা। কিন্তু কীভাবে এল এই সার্কাস? কোথায় প্রথম সার্কাসের দল তৈরি হয়েছিল? জানো কি? সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় জানাচ্ছেন তোমাদের।
শীতের ছুটি মানেই দেদার মজা! মিঠে রোদ গায়ে মেখে ঘুরে বেড়ানো এবং খাওয়া-দাওয়া। আর কাছেপিঠে বেড়ানো মানেই চিড়িয়াখানা, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, নিকো পার্ক, ইকো পার্ক, বিড়লা তারামণ্ডল এবং অবশ্যই উপরি পাওনা সার্কাস।
 
বিশদ

20th  January, 2019
মাধ্যমিকে জীবন বিজ্ঞানে
কীভাবে নম্বর বাড়াবে ?

মাধ্যমিকে জীবন বিজ্ঞানের ‘জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়’ অধ্যায় খুঁটিয়ে পড়ো পরামর্শ দিচ্ছেন বালিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত। মাধ্যমিক ২০১৯-এ জীবন বিজ্ঞান বিষয়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতির দুচার কথা নিয়ে এই আলোচনা শুরু করা যায়। প্রস্তুতির প্রথম পর্যায় সম্পূর্ণ, কারণ নির্বাচনী পরীক্ষা শেষ। সেখানে সিলেবাস আগাগোড়া পড়ে ফেলা হয়েছে একবার। এবার প্রস্তুতি ফাইনাল ম্যাচের। তবে এই আলোচনায় আমরা আজ জীবন বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের প্রথম ইউনিট, ‘জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়’ নিয়ে কিছু কথা বলে নিতে চাই।
বিশদ

13th  January, 2019
ব্ল্যাকবোর্ড 

চিলড্রেন’স সায়েন্স কংগ্রেস
তোমরা হয়তো অনেকেই জানো গত ৭ জানুয়ারি শেষ হয়েছে চিলড্রেন’স সায়েন্স কংগ্রেস। এটি ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেসের একটি অন্যতম বিভাগ। ছোটদের আরও বেশি করে বিজ্ঞানমনস্ক করে তুলতেই এই উদ্যোগ। 
বিশদ

13th  January, 2019
মিঠে রোদ্দুরে দে ছুট 

মিঠে রোদ গায়ে মেখে লাফ ঝাঁপ দৌড় হুড়োহুড়ি... । স্কুলের স্পোর্টস মানেই একরাশ আনন্দ। জেতা হারার হিসেব মেলানো নয়। তোমাদের জন্য লিখল বিভিন্ন স্কুলের ছোট্ট বন্ধুরা।
 
বিশদ

13th  January, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: শুক্রবার জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে গণ্ডার শুমারীর প্রথম দিনে বাইসনের গুঁতোয় ভয় পেয়ে ঘাবড়ে গিয়ে বিট অফিসার ও মাহুতকে ফেলে দিয়ে পিঠে দড়িতে বাঁধা রাইফেল নিয়ে জঙ্গলের ভিতরে হারিয়ে যাওয়া কুনকি হাতি শ্রীমন্তের শনিবার হদিশ মিলল।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কাশ্মীরের পুলওয়ামায় আত্মঘাতী জঙ্গি হানায় শহিদ ৪৯ জন আধাসেনা জওয়ানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর তাগিদ অবশ্যই ছিল। কিন্তু সেই সঙ্গে চিটফান্ড কেলেঙ্কারিতে ...

 ইসলামাবাদ, ১৬ ফেব্রুয়ারি: ইমরান খান জমানায় নয়া পাকিস্তান। রাষ্ট্রসঙ্ঘ ঘোষিত জঙ্গি। ভারতের অন্যতম মোস্ট ওয়ান্টেড। ২৬/১১ মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড। এহেন হাফিজ সইদ এবার সাংবাদিকতার পাঠ দেবে। লাহোরে এই নতুন স্কুল ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কোয়েস ইস্ট বেঙ্গল এফসি এবার বিদেশের মাটিতে অফিসিয়াল মার্চেন্ডাইজ বিক্রি করবে। ক্লাবের জার্সিসহ বিভিন্ন স্মারক বিক্রি করা হবে। কোয়েস ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে এই যৌথ উদ্যোগে সামিল বেঙ্গল হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও লন্ডন শারদ উৎসব।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম
১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা মাইকেল জর্ডনের জন্ম
১৯৮৭ - ভারতীয় কার্টুনিস্ট অসীম ত্রিবেদীর জন্ম।
২০০৯: সঙ্গীত শিল্পী মালবিকা কাননের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৭০ টাকা ৯২.৯৪ টাকা
ইউরো ৭৮.৯৫ টাকা ৮২.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
16th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,১১৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৫৯৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, দ্বাদশী ৪/৫৭ দিবা ৮/১০ পরে ত্রয়োদশী ৫৬/৩৮ রাত্রি ৪/৫১। পুনর্বসুনক্ষত্র ২৬/২৫ অপঃ ৪/৪৬। সূ উ ৬/১১/২৯, অ ৫/৩০/৫০, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৭/১০ গতে ৮/৫২ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৬ গতে ১/১৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬ গতে ৩/১ মধ্যে।
৪ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ত্রয়োদশী রাত্রি ২/৩৩/১৫। পুনর্বসুনক্ষত্র ২/১৩/৫৩, সূ উ ৬/১২/৫৭, অ ৫/২৮/১২, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭/৫৮ থেকে ৯/৫৮/২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১০/১০ থেকে ৮/৫২/৮ মধ্যে, বারবেলা ১০/২৬/১১ থেকে ১১/৫০/৩৪ মধ্যে, কালবেলা ১১/৫০/৩৪ থেকে ১/১৪/৫৯ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬/১০ থেকে ৩/১/৪৬ মধ্যে।
১১ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিবাহ যোগ আছে। বৃষ: কোনও উচ্চতর পদের জন্য ডাক আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা ...বিশদ

07:03:20 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল- চার্চিল ব্রাদার্স ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র 

07:10:04 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ১- চার্চিল ব্রাদার্স ১ (৭৮ মিনিট) 

06:52:14 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ০- চার্চিল ব্রাদার্স ১ (৬৮ মিনিট) 

06:42:37 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ০- চার্চিল ব্রাদার্স ০ (বিরতি) 

06:00:22 PM