কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে এব্যাপারে মুখ খুলেছিলেন টিসিএসের আধিকারিক মিলিন্দ লাকাড়। চলতি অর্থবর্ষে এই তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা ৪০ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগ করেছে। আগামী অর্থবর্ষ অর্থাত্ ২০২১ থেকে ২০২২-এর মধ্যে সমসংখ্যক নয়া চাকরিপ্রার্থীকে কর্মসংস্থান দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মিলিন্দ। ইনফোসিসও ভারতের ২৪ হাজার প্রতিভাবান কলেজ গ্র্যাজুয়েটকে চাকরি দিতে চলেছে। চলতি অর্থবর্ষের থেকে যা প্রায় সাত হাজার বেশি।
একই সঙ্গে, আগামী অর্থবর্ষে লক্ষ্যমাত্রার থেকে বেশি নিয়োগ করতে চলেছে তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা এইচসিএল টেকনোলজিস। এব্যাপারে সংস্থার আধিকারিক আপ্পারাও ভিভি বলেন, ‘এবার লক্ষ্যমাত্রার থেকে ৩৩ শতাংশ বেশি কর্মী নিয়োগ করছি। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ভারতে ১৫ হাজার কর্মী নিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে।’ এছাড়া,অনসাইটে তারা প্রায় ২ হাজার কর্মী নিতে পারে। আগামী অর্থবর্ষে উইপ্রো ১২ হাজার লোক নেবে। গতবারও তারা ১২ হাজার লোক নিয়েছিল। সংস্থার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলি বিপুল সংখ্যক কর্মী নিয়োগের পরিকল্পনা নিয়েছে। আগামী কয়েকমাসের মধ্যে প্রতিভাধর ছেলেমেয়েদের নিজেদের দিকে টানতে তুমুল প্রতিযোগিতা শুরু হবে সংস্থাগুলির মধ্যে।
কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হবে ফ্রেশারদের? পরিকাঠামো নির্মাণের জন্যই সিংহভাগ নিয়োগ হচ্ছে। প্রসঙ্গত, জার্মান গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা ডাইমলারের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় চুক্তি করেছে তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা ইনফোসিস। চুক্তিমূল্য প্রায় ৩২০ কোটি ডলার। পিছিয়ে নেই টিসিএসও। প্রুডেনশিয়াল ফিনান্সিয়ালের সঙ্গে বড় অঙ্কের চুক্তি সেরে ফেলেছে তারা। একইভাবে জার্মানির খুচরোর বিপণন সংস্থা মেট্রো থেকে বরাত পেয়েছে উইপ্রো।