কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
গৃহঋণের সুদের উপর আয়কর ছাড়ের সীমা দু’লক্ষ থেকে বাড়িয়ে পাঁচ লক্ষ টাকা করা হোক। এতে আবাসনের চাহিদা বাড়বে।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার আওতায় গৃহঋণের সুদের উপর যে ভর্তুকি চালু রেখেছে সরকার, তার মেয়াদ আরও তিন বছর বাড়ানো হোক।
এখন নির্মীয়মাণ বাড়ি বা ফ্ল্যাটের উপর পাঁচ শতাংশ জিএসটি দিতে হয়। যদিও শর্তসাপেক্ষে তাতে সুরাহার কিছু ব্যবস্থা আছে। সরকার যদি সাময়িকভাবে জিএসটি মকুব করে, তাহলে কমবে নির্মাণ খরচ।
সিমেন্টের উপর জিএসটি ২৮ শতাংশ। স্টিল, ফ্লোরিং, দরজা, জানালা সহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে জিএসটি ১৮ শতাংশ। এসবের করের হার কমানো হোক।
ভাড়া বাড়ির ক্ষেত্রে জিএসটি মকুব করুক সরকার। কম আয়ের কর্মীরা যাতে সেই সুযোগ পান, তার জন্য নীতি আনুক কেন্দ্র।
কম দামের ফ্ল্যাট তৈরির ক্ষেত্রে ‘পরিকাঠামো শিল্প’ হিসেবে তকমা পেয়েছে আবাসন শিল্প। এই তকমা সব ধরনের ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রেই দেওয়া হোক। এতে আবাসন নির্মাণের জন্য ঋণে অগ্রাধিকার মিলবে।
মূলধন সমস্যায় ভুগছে আবাসন শিল্প। সেই সঙ্কট কাটানোর উদ্যোগ নেওয়া হোক বাজেটে।