বিশেষ কোনও কর্মের আর্থিক সংস্থান নিয়ে মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক ঝুঁকি নেবার আগে দুবার ... বিশদ
মনে রাখতে হবে, টুর্নামেন্টে টিকে থাকার জন্য ভারতের বিরুদ্ধে অন্তত জিততেই হবে পাকিস্তানকে। তাই রিজওয়ানরা যে মরণ কামড় দেবেন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পাক শিবির থেকে গোলাবর্ষণ শুরু হয়ে গিয়েছে। পেসার হ্যারিস রউফ জানিয়েছেন, ‘ভারত শক্তিশালী দল। তবে আমরাও ওদের হারাতে পারি।’ তবে শক্তির নিরিখে টিম ইন্ডিয়া অনেক এগিয়ে। বুমরাহর অনুপস্থিতি ঘিরে যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তা প্রথম ম্যাচে ভোকাট্টা করে দিয়েছেন সামি। ৫ উইকেট নিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, বয়স শুধুই সংখ্যা। তাঁর মধ্যে এখনও অনেক খেলা বাকি। তরুণ পেসার হর্ষিত রানাও টিম ম্যানেজমেন্টের আস্থার মর্যাদা দিতে সফল। বরং কুলদীপ যাদব, রবীন্দ্র জাদেজাদের স্পিনে তেমন ঝাঁঝ দেখা যায়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতীয় বোলিংকে আরও ঐক্যবদ্ধ লড়াই মেলে ধরতে হবে।
ভারতের ব্যাটিংয়েও অনেক খামতি আছে। জয়ের উচ্ছ্বাসে তা ঢাকা পড়লেও যে কোনও দিন তা পরাজয়ের কারণ হয়ে উঠতে পারে। বিরাট কোহলিরা এখন ধারে নয়, ভারে কাটছেন। নাম ভঙিয়ে বেশিদিন চলবে না। ব্যাট হাতে তাঁদের পারফর্ম করতে হবে। বোর্ডের ভয়ে বহু প্রাক্তন ক্রিকেটার মুখে কুলুপ এঁটেছেন। কিন্তু ঘনিষ্ঠ মহলে তাঁদের ফিসফাস, এদের থেকে যশশ্বীকে খেলালে ভালো হতো। যাই হোক, পাকিস্তান ম্যাচ কিন্তু কোহলি-রোহিতদের অ্যাসিড টেস্ট!