একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
পাঠানের বিশ্লেষণ, ‘শেষ পাঁচ বছরে টেস্টে প্রথম ইনিংসে কোহলির গড় ৩০-এর কম। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে বারবার একইভাবে আউট হয়েছে। এতেই পরিষ্কার টেকনিকের সমস্যা মেটাতে ও যথেষ্ট পরিশ্রম করছে না। সুনীল গাভাসকর তো মাঠেই রয়েছেন। তাঁর থেকেও তো পরামর্শ নিতে পারত। শেষবার কোহলি কবে রনজি ট্রফিতে খেলেছে? এক দশকেরও বেশি সময় আগে। নিজেকে ঝালিয়ে নিতে গ্রেট শচীন তেন্ডুলকরও মাঝেমধ্যে রনজিতে খেলতেন। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া সফরের আগে সুযোগ থাকলেও সিনিয়র ক্রিকেটারদের ঘরোয়া ম্যাচে দেখা যায়নি। ভারতীয় ক্রিকেটের উন্নতির স্বার্থে এই কালচার বদলানো দরকার।’
পাঠান যতই সমালোচনা করুন, আপাতত অবসরের ভাবনা মাথায় নেই কোহলির। টানা ব্যর্থ হলেও তিনি ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত নন। জানা গিয়েছে, দেশের হয়ে অন্তত ২০২৭ সালের ওয়ান ডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত খেলতে চান। খেলবেন টেস্টও। অর্থাৎ আরও দু’বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে চান কোহলি। তবে ক্রমাগত ব্যর্থতার পর আগামী জুনে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের দলে তাঁর সুযোগ পাওয়া অনেকটাই নির্ভর করতে পারে আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পারফরম্যান্সের উপর। উল্লেখ্য, গত টি-২০ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ২০ ওভারের ফরম্যাট থেকে অবসর নেন কোহলি। এখন তিনি টেস্ট এবং একদিনের ক্রিকেট খেলেন। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমেছে তাঁর ব্যাটের ধার। ফলে তাঁর অবসর নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে।