বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
সুভাষ ভৌমিক, সুব্রত ভট্টাচার্যের পর ক্লাব ফুটবলে দাপট দেখিয়েছেন সঞ্জয়। প্রো লাইসেন্স পাশ করে অনেক আত্মবিশ্বাসী তিনি। এবার কী আইএসএলে নজর? মুহূর্তে কঠিন সঞ্জয়ের স্বর। বললেন, ‘তোষামোদি করে চাকরি চাই না। সহকারী হতেও রাজি নই।’ তাঁর পাখির চোখ জাতীয় দলের হটসিটে। বহুদিনের ইচ্ছা সযত্নে লালন করে চলেছেন সঞ্জয়। বলছেন, ‘ভারতের কোচ হওয়ার স্বপ্ন দেখি। একটা বৃত্ত সম্পূর্ণ করতে চাই।’
সঞ্জয় সেন কেমন কোচ? ঘনিষ্ঠরা বলেন, ম্যান ম্যানেজমেন্ট বেশ ভালো। ভরসা রাখেন গেম রিডিংয়ে। ভারত সেরা হওয়ার পর প্লেয়ার্স কোচের মুখে শুধুই ফুটবলারদের প্রশংসা। দাপটে খেললেও জাতীয় দলে নেই কোনও বঙ্গসন্তান। এমনকী, আইএসএলেও সংখ্যাটা ক্রমশ কমছে। নেতিবাচক ভাবনা গঙ্গার জলে ভাসিয়ে প্রায় ধমকে ওঠেন সঞ্জয়। চ্যালেঞ্জের সুরে বলছেন, ‘লিখে নিন, বাংলায় প্রতিভা আছে। রবি, মনোতোষ, চাকুরা সুযোগ পেলে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করবেই। আইএসএলের তথাকথিত তারকাদের চেয়ে পিছিয়ে নেই ওরা।’ ম্যাচের আগে বোর্ডে ওয়ান লাইনার লিখে রাখা বহুদিনের অভ্যাস। খেতাবি লড়াইয়ের আগে হাঁকপাঁক না করে ধৈর্য ধরার পরামর্শ দেন সঞ্জয়। তাতেই বাজিমাত।
এদিকে, বুধবার রাতে ঘরের ছেলেদের বরণ করে নিল তিলোত্তমা। ক্রীড়ামন্ত্রী, ময়দানি কর্তা আর কয়েকশো সমর্থকের উপচে পড়া ভিড়ে শুধুই ‘জয় বাংলা’ স্লোগান। জনসমুদ্রে মোচার খেলার মতো দুলল লোহার ব্যারিকেড। সূত্রের খবর, গোটা দলকে ১০ লক্ষ টাকা ইনসেনটিভ দিতে চলেছে আইএফএ। পাশাপাশি এক্স হ্যান্ডলে শুভেচ্ছা জানান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দলের ছয় ফুটবলারই তাঁর ক্লাব ডায়মন্ডহারবার এফসি’র।