ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
আইপিএলে প্রায় দু’মাস কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে খেলার পর টেস্টে মানিয়ে নেওয়ার কাজটা কত কঠিন? হিটম্যানের উত্তর, ‘মানসিকভাবে তৈরি থাকতে হবে। প্রয়োজন অনুসারে বদলাতে হবে টেকনিকও। নিজেকেই বুঝতে হবে, কোথায় ভুল হচ্ছে। অবশ্য বছরের পর বছর ধরে আমরা এটাই করে চলেছি। তাতেই এসেছে সাফল্য। এখন তরুণদেরও সেই কথা বোঝানোর চেষ্টা করছি।’
রোহিতের কাছে টেস্ট ক্রিকেটই সেরা ফরম্যাট। তাঁর কথায়, ‘এটা প্রতিনিয়ত চ্যালেঞ্জ জানায়। গত তিন-চার বছর ধরে টেস্টে আমরা সাফল্য পেয়েছি। এবার শেষ হার্ডল টপকানোর সময় এসেছে। সহজাত মেজাজে খেলার জন্য প্রয়োজনীয় আত্মবিশ্বাস জোগানো হচ্ছে তরুণদের।’
ভারতীয় পেসাররা এদিন সবাই উজাড় করে দিলেন নেটে। মহম্মদ সামি, মহম্মদ সিরাজ, উমেশ যাদব, জয়দেব উনাদকাটরা পুরোদমে বল করলেন। ফিটনেস ড্রিল সেরে শার্দূল ঠাকুরও হাত ঘোরালেন লম্বা সময় ধরে। তিন স্পিনারও বসে থাকলেন না। রবীন্দ্র জাদেজা, রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও অক্ষর প্যাটেল বল করলেন নেটে। তবে বোলিং কম্বিনেশন নিয়ে ধন্দ কাটছে না। যদি দুই স্পিনার খেলানো হয়, তাহলে তিন পেসারে দল সাজাবে ভারত। আবার উইকেট পেস সহায়ক হলে চার জোরে বোলার ও এক স্পিনারে আস্থা রাখবে টিম ম্যানেজমেন্ট। সেক্ষেত্রে প্রথম এগারোয় অশ্বিন নয়, জাদেজার থাকার সম্ভাবনা বেশি।
অনুশীলনে ভারতীয় দলকে বেশ ফুরফুরে মেজাজে দেখা গেল। কোহলি ঠাট্টা-রসিকতা করলেন সতীর্থদের সঙ্গে। অবশ্য রোহিতের সঙ্গে তিনিই প্রথমে নেটে যান ব্যাট করতে। সামি, অশ্বিন, অক্ষর, উনাদকাটদের বিরুদ্ধে নেট-পর্ব সেরে থ্রো-ডাউনও নিলেন ভিকে। ক্যাপ্টেন রোহিতকে যদিও এখনও সেরা ছন্দে দেখা যাচ্ছে না। সামির বলে বেশ কয়েকবার পরাস্ত হলেন তিনি। রোহিত-বিরাটের পর পর্যায়ক্রমে নেটে এলেন গিল, পূজারা, রাহানে। ব্যাটিংয়ের পর দ্রাবিড়ের সঙ্গে লম্বা আলোচনায় ব্যস্ত থাকলেন গিল। আইপিএলে অবিশ্বাস্য ব্যাটিংয়ের পর ডানহাতি ওপেনারকে ঘিরে প্রত্যাশা বেড়ে গিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্টের।