বিশেষ কোনও কর্মের আর্থিক সংস্থান নিয়ে মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক ঝুঁকি নেবার আগে দুবার ... বিশদ
প্রথমদিনেই বইপ্রেমী থেকে স্কুল পড়ুয়া ও সাধারণ মানুষের ভিড় উপচে পড়ে। এবারের মেলায় মোট ১১০টি স্টল রয়েছে। এরমধ্যে বুক স্টল রয়েছে ৬৫টি। পাশাপাশি রকমারি খাবারের স্টলের সঙ্গে পুষ্প প্রদর্শনীও রয়েছে। আয়োজকদের দাবি, সূর্য উঠলেই দিন কেমন যাবে তা বোঝা যায়। প্রথম দিনের ভিড় জানান দিচ্ছে, এবারের মেলায় আশাতীত বই বিক্রি হবে। ১৯৬৩ সালে জঙ্গিপুরে প্রথম বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়। যদিও তৎকালীন নাম ছিল জঙ্গিপুর গ্রন্থমেলা›। এটিই বাংলা তথা ভারতের প্রথম বইমেলা বলে আয়োজক কমিটির দাবি।
বিধায়ক জাকির হোসেন বলেন, বই মানুষের জীবন গড়ে ও সভ্যতাকে এগিয়ে নিয়ে যায়। ভাষা দিবসে আমরা নতুন শপথ নিই আমরা আগামী প্রজন্মকে বই পড়তে উৎসাহিত করব। চেয়ারম্যান বলেন, আমরা জেনেছি ১৯৬৩ সালে জঙ্গিপুরেই প্রথম বইমেলা শুরু হয়। সেই ধারা অব্যহত রেখে আগামী প্রজন্মকে আরও বেশি করে বই পড়ায় উৎসাহিত করতেই প্রতিবছরই মেলা কমিটির সঙ্গে পুরসভা ও বইমেলায় সবরকমের সহযোগিতা করে থাকে। আহ্বায়ক বিকাশ নন্দ বলেন, আমাদের লক্ষ্য প্রতিটি শিশু তার বাবা-মায়ের সঙ্গে এই মেলায় এসে একটি বই হাতে করে বাড়ি ফিরুক। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম মোবাইল, টিভি, গেম থেকে বেরিয়ে এসে বইমুখী হোক। ১৯৬৩ সালের গ্রন্থমেলা কমিটির অন্যতম সদস্য সুকুমার সেন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, আধুনিক প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা বই পড়ে না। তাদের আরও বইমুখী করে তোলার দায়িত্ব আমাদেরই নিতে হবে। - নিজস্ব চিত্র