একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
বাঁকুড়ার পুলিস সুপার বৈভব তেওয়ারি বলেন, ওই বাতিস্তম্ভে বেশ কিছুদিন ধরে আলো জ্বলছে না। তাই পুয়াবাগান মোড়ে আমরা কয়েকটি হ্যালোজেন বাতি লাগিয়েছি। তবে হাইমাস্টের জোরালো আলো থাকলে সুবিধা হতো। বিষয়টি আমরা জেলাস্তরের পথনিরাপত্তা-সংক্রান্ত বৈঠকে তুলেছিলাম। আর কিছুদিন অপেক্ষা করব। তার মধ্যে বাতি সারানোর ব্যবস্থা না হলে আমরাই তা সারাতে উদ্যোগী হব। বাঁকুড়া জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই বাতিস্তম্ভ কারা বসিয়েছিল, তা আমরা জানার চেষ্টা করছি। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট জাতীয় ও রাজ্য সড়ক দেখভালের দায়িত্বে থাকা দপ্তরের সঙ্গেও কথা বলা হবে। তাড়াতাড়ি বাতিস্তম্ভ মেরামতের চেষ্টা করব। বাঁকুড়া-খাতড়া রাজ্য সড়কে গাড়ির চাপ বেড়েছে। কিন্তু জেলার অন্য সড়ক সম্প্রসারিত হলেও ওই রাস্তা কার্যত ‘দুয়োরানি’ হয়ে থেকেছে। এখন রাস্তাটি খানাখন্দে ভরে গিয়েছে। শনিবার ওই সড়ক ধরে মুকুটমণিপুর যাওয়ার সময় পর্যটকবোঝাই কলকাতার একটি বাস দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। তাতে ২০জন জখম হন। ওই ঘটনার পর সড়কের নিরাপত্তা নিয়ে পুলিস উদ্বিগ্ন। লক্ষাধিক টাকা খরচ করে বসানো বাতিস্তম্ভ একবছরের মধ্যে বিকল হওয়ায় পুলিসমহলও প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। ট্রাফিক পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, পুয়াবাগানের পাশাপাশি বাঁকুড়া শহর লাগোয়া ধলডাঙা মোড়েও একটি বাতিস্তম্ভ বেশ কিছুদিন ধরে বিকল হয়ে রয়েছে। ওই বিষয়টি নিয়েও আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। খুব তাড়াতাড়ি সমস্যার সমাধান প্রয়োজন। তা না হলে যে কোনও দিন ফের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। -নিজস্ব চিত্র