বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
বুধবার নতুন বছরের প্রথম দিনে কিছুটা দেরি করেই মন্দির খোলা হয়। এদিন মনসা মন্দিরের নিত্যসেবার দায়িত্ব ছিল গোলকবিহারী দেবাংশীর উপর। তাঁর পরিবারের এক সদস্যা মন্দির পরিষ্কার করতে এসে দেখেন, প্রণামী বাক্স ভাঙা। প্রথমে তিনি মনে করেন, শুধুমাত্র প্রণামী বাক্স ভেঙে টাকা নিয়ে পালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। কিন্তু পরে নিত্যসেবার জন্য গর্ভগৃহে প্রবেশ করতেই আসল বিষয়টি সামনে আসে। দেখা যায়, মূল্যবান অলঙ্কার সহ সম্পূর্ণ শিলামূর্তিটি চুরি হয়েছে। খবর ছড়িয়ে পড়তেই পেঙা সহ আশপাশের এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিসকে খবর দেওয়া হয়। মঙ্গলবার অবধি মন্দিরের নিত্যসেবার দায়িত্ব অন্য একজনের উপর ছিল। অভিযোগ, এদিন গ্রামবাসীরা তাঁকে চুরির কথা বলতে গেলে তিনি ঠিকমতো উত্তর দিতে পারেননি। এলাকার মানুষ সন্দেহের কথা জানালে পুলিস তাঁকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
মন্দিরের সেবাইত গোলকবিহারী দেবাংশী বলেন, আমাদের গ্রাম বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও পূর্ব বর্ধমান সীমান্তবর্তী। গ্রামের এই মনসা মন্দির খুব জনপ্রিয়। বার্ষিক পুজোয় হাজার হাজার ভক্তের সমাগম হয়। সেই মন্দিরে এরকম চুরির ঘটনায় গ্রামবাসীরা আতঙ্কিত।