বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
কঙ্কালেশ্বরী মন্দিরে ভোগের বন্দোবস্ত রয়েছে। ১০টাকার টিকিট কেটে যে কেউ এখানে ভোগ নিতে পারেন। মন্দির কমিটির দাবি, প্রতিদিনই ভোগ নেওয়ার জন্য ভক্তরা ভিড় করেন। সকালে কুপন কাটলে ভোগ দেওয়া হয়। মন্দিরের চারপাশ সাজিয়ে তোলা হয়েছে। আলোর ব্যবস্থাও রয়েছে। আগের মতো যাতায়াতের সমস্যা নেই। বর্ধমান স্টেশনে নেমে টোটো ধরলে এই মন্দিরে আসা যায়। মন্দির চত্বরে রয়েছে বৃদ্ধাশ্রম। এখানকার শান্ত পরিবেশ সকলকে মুগ্ধ করে। সন্ধ্যা আরতি চালু হয়ে গেলে পরিবেশ অন্যরকম হয়ে উঠবে।
বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক বলেন, আরতির জন্য মাটির তৈরি প্রদীপের অর্ডার করা হয়েছে। সেগুলি কয়েকদিনের মধ্যে চলে আসবে। এই মন্দির ঘিরে আমাদের আরও কিছু পরিকল্পনা রয়েছে। সেগুলিও ধাপে ধাপে বাস্তবায়িত করা হবে। কয়েকদিন আগে এই মাঠে একটি কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে বর্ধমান পুরসভার চেয়ারম্যান পরেশ সরকার বলেন, আগে অনেকে এই এলাকায় আসতে ভয় পেতেন। সেই পরিবেশ বদলে গিয়েছে। চারদিক সাজিয়ে তোলা হয়েছে। সূর্য ডুবলে আলো ঝলমলিয়ে ওঠে। রাস্তার সমস্যা নেই। এখানকার প্রতিটি রাস্তা ঝাঁ চকচকে।
ভক্তরা বলেন, এই মূর্তি বহু প্রাচীন। মায়ের সামনে দাঁড়ালে অন্যরকম অনুভূতি হয়। তবে দিনের দিকে ভক্তরা মন্দিরে এলেও সন্ধ্যায় এই এলাকা ফাঁকা থাকত। সন্ধ্যা আরতি চালু হলে বিকেলের পরও ভক্তদের ভিড় থাকবে। জেলার পাশ দিয়ে ভাগীরথী বয়ে গিয়েছে। নদের পাড়েই রয়েছে কালনা এবং কাটোয়া শহর। তা সত্ত্বেও সেখানে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। জেলার মধ্যে কঙ্কালেশ্বরী মন্দিরেই প্রথম সন্ধ্যা আরতি শুরু হতে চলেছে। - প্রতীকী ছবি