পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
নানুর ব্লকের অন্যতম জনবহুল ও ব্যস্ত জনপদ কীর্ণাহারে বাসিন্দার সংখ্যা নেহাত কম নয়। কীর্ণাহারের মাঝ বরাবর চলে গিয়েছে আমোদপুর-কাটোয়া রেল লাইন। এই রেল লাইন টপকে যাওয়ার জন্যই তৈরি করা হয় রেল সাঁকো। যা দিয়ে দু’ চাকার ও ছোট গাড়িগুলি যেতে পারে। সাঁকোটি দু’ পারে যুক্ত করেছে কীর্ণাহার পশ্চিমপট্টি ও মাছবাজারকে।
পথচারীরাও সময় বাঁচাতে এই সাঁকো ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু পঞ্চায়েত ও রেল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে সাঁকোর নীচে সবসময়ই জমে থাকে নোংরা জল। নর্দমার দুর্গন্ধযুক্ত সেই জলের উপর দিয়েই যাতায়াত করতে হয় কীর্ণাহারের বাসিন্দাদের। সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলেছে আশেপাশে গজিয়ে ওঠা আগাছা ও পড়ে থাকা আবর্জনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, এই বিষয়ে বারবার সংশ্লিষ্ট পঞ্চায়েতকে জানানো হলেও প্রতিশ্রুতি দেওয়া ছাড়া আর কিছুই হয়নি। বাসিন্দারা চাইছেন দ্রুত আগাছা ও আবর্জনা পরিষ্কার করা হোক। আর নর্দমার জল যাতে রেল সাঁকোর নীচে জমা না হতে পারে সেই ব্যবস্থা করা হোক।
স্থানীয় বাসিন্দা সাধন মিশ্র, জয়দেব দাস বলেন, দিনের বেলা কোনওভাবে যাতায়াত করতে পারলেও রাতে এই পথে যাওয়া যায় না। পশ্চিমপট্টি থেকে প্রয়োজনে দ্রুত কীর্ণাহার থানা বা ওই পারে কোথাও যেতে হলে প্রচণ্ড সমস্যায় পড়তে হয়। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় শেষবার এই জায়গাটি পরিষ্কার করা হয়েছিল। কীর্ণাহার ১নং পঞ্চায়েতের প্রধান সুরেশ সাঁতরা বলেন, ওই স্থানটি অত্যন্ত নিচু হওয়ার কারণে আশেপাশের জল এসে জমা হয়। আমরা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি।