পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
এদিন বেলা ১২টা নাগাদ রানাঘাটে এসডিও অফিসে এসে মনোনয়নপত্র জমা দেন তৃণমূল প্রার্থী। মুকুটমণিবাবুর সঙ্গে ছিলেন সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি দেবাশিস গঙ্গোপাধ্যায়, মহিলা তৃণমূলের সভানেত্রী বর্ণালি দে, সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান শঙ্কর সিংহ সহ একাধিক জেলা নেতৃত্ব। এবার লোকসভায় পরাজয়ের নেপথ্যে যে সাংগঠনিক সমন্বয়ের অভাব ছিল, সেটা ইতিমধ্যেই মেরামত করা সম্ভব হয়েছে বলে দাবি তৃণমূল নেতৃত্বের। পাশাপাশি গত তিন বছর রানাঘাট দক্ষিণকে কেন বিজেপি ব্রাত্য করে রেখেছিল, তা ব্যাখ্যা করেন মুকুটমণি। তিনি বলেন, রাজ্যের সঙ্গে সমন্বয় রেখে রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা এলাকার উন্নয়নে কোনও উদ্যোগ নেয়নি বিজেপি। বিধায়ক হিসেবে আমাকে কাজ করতে দেয়নি। তাই উপনির্বাচনে মানুষ তৃণমূলকেই চাইছে। এবারের লোকসভায় আমাদের যে সাংগঠনিক ত্রুটি ছিল সেসব দূর করে রানাঘাট দক্ষিণে ঘাসফুল ফোটাব আমরা।
তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ২০দিন রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভার প্রতিটি পঞ্চায়েতে ধারাবাহিক প্রচার চলবে। রানাঘাট-১ ব্লকের আনুলিয়া, হবিবপুর, নপাড়া মাসুন্ডা, পায়রাডাঙা, রামনগর-২, তারাপুর পঞ্চায়েতগুলির মধ্যে ত্রিশঙ্কু ও বিরোধীদের দখলে রয়েছে দু’টি। সেখানে বুথ ধরে ধরে দলীয় কর্মীদের বাড়তি প্রচার ও জনসংযোগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ত্রিশঙ্কু পায়রাডাঙা পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূলের ফাল্গুনী বিশ্বাস বলেন, লোকসভা নির্বাচনে মানুষের কাছে আমাদের যে ভুলত্রুটি ধরা পড়েছিল, ধারাবাহিক জনসংযোগের মাধ্যমে তা সংশোধন করা হচ্ছে। লোকসভায় যাঁরা তৃণমূলকে ভোট দেননি উপনির্বাচনে উন্নয়নের দিকে তাকিয়ে তাঁরা আমাদের প্রার্থীকেই বেছে নেবেন।