পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
যাত্রীরা জানান, এমন অবস্থা প্রায় দু’বছর ধরে চলে আসছে। করোনাকালে ওই ট্রেনগুলিকে স্পেশাল করার সময় থেকেই এই পরিস্থিতি চলছে। তিস্তা-তোর্সা ছাড়াও রাধিকাপুর, হাটেবাজারে ও কাটিহার এক্সপ্রেস ট্রেনগুলি আপে সালার স্টেশনে দাঁড়ালেও ডাউনে দাঁড়ায় না। ফলে চরম বেকায়দায় পড়তে হয় যাত্রীদের। এনিয়ে ক্ষুব্ধ যাত্রীরা বহুবার রেলদপ্তরের বিভিন্ন মহলে জানিয়েছেন। কিন্তু সমস্যার সমাধান হয়নি।
কাটোয়া-আজিমগঞ্জ রেল শাখার প্যাসেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা গিয়েছে, তিস্তা-তোর্সা এক্সপ্রেস সহ বাকি ট্রেনগুলি করোনা পরবর্তী সময় থেকে এভাবেই চলাচল করছে। এনিয়ে রেল কর্তৃপক্ষকে বারবার অভিযোগ করা হয়েছে। হাওড়ার ডিআরএমকেও সমস্যা নিয়ে মেলও করা হয়েছে। কিন্তু কোনও সুরাহা হয়নি। সমস্যার সমাধান না হলে আগামীদিনে আন্দোলনে নামা হবে। স্থানীয় রেল যাত্রীরা জানান, ডাউন তিস্তা-তোর্সা রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ সালার স্টেশনের উপর দিয়ে চলে যায়। কিন্তু সালারে স্টপেজ না থাকায় যাত্রীদের কাটোয়া স্টেশনে নামতে হয়। এরপর রাতে কোনও লোকাল ট্রেন না থাকায় কামরূপ এক্সপ্রেস ট্রেন ধরে ফের সালারে ফিরে আসতে হয়। তাতে অতিরিক্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার বেশি যাত্রা করার পাশাপাশি সময় ব্যয় ও হয়রানি হয়। অন্যান্য ট্রেনগুলিও সালার স্টেশনের উপর দিয়ে রাতের দিকেই যাতায়াত করে। সেক্ষেত্রে যাত্রীদের ফের সালারে ফিরে আসার জন্য ভোরের লোকাল ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।