পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
গত ২৯ এপ্রিল মেমারি থানার সরগাছি গ্রামের শেখ নাসিম পেটের যন্ত্রণার সমস্যা নিয়ে নবাবহাটের ওই নার্সিংহোমে চিকিৎসা করাতে আসেন। সেখানে চিকিৎসক নানা পরীক্ষার পর তাঁর কিডনিতে স্টোন রয়েছে বলে জানান। তাঁকে অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দেওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে তিনি নার্সিংহোমটিতে ভর্তি হন। স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে তাঁর চিকিৎসা হয়। অস্ত্রোপচারও হয়। যদিও তাঁর পরিজনের অভিযোগ, ভর্তির পর তাঁদের কাছ থেকে চিকিৎসার জন্য ২০ হাজার টাকা নেওয়া হয়। এছাড়াও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আরও ১২ হাজার টাকা নেওয়া হয়। অস্ত্রোপচারের পরও নাসিমের শারীরিক সমস্যা দূর হয়নি। পেটের যন্ত্রণা কমেনি। ৩-৪ বার তিনি নার্সিংহোমটিতে ভর্তি হন। দিনকয়েক আগে শারীরিক সমস্যার কথা জানিয়ে পরিবারের তরফে অস্ত্রোপচারকারী চিকিৎসককে ফোন করা হয়। বাইরে থাকার কথা বলে সেই চিকিৎসক পরিবারের লোকজনকে পরে দেখা করতে বলেন। মঙ্গলবার পরিবারের লোকজন রোগীকে নিয়ে নার্সিংহোমটিতে আসেন। চিকিৎসা নিয়ে তাঁরা প্রশ্ন তোলেন। এনিয়ে বচসা বাধলে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ বাইরে থেকে লোকজন ডেকে নিয়ে এসে রোগীর পরিজনের উপর চড়াও হয়। তাঁদের মারধর করা হয়। এমনকী প্রাণনাশের হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপরই পরিবারের তরফে ঘটনার কথা জানিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।