পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
আরামবাগের এসডিপিও সুপ্রভাত চক্রবর্তী বলেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এদিন অভিযান চালানো হয়। গোঘাট থানা ও আবগারি দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা অভিযানে উপস্থিত ছিলেন। ভাঁটিখানাটি নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। জারভর্তি ১৫০০ লিটার প্রস্তুত চোলাই উদ্ধার করা হয়েছে। চোলাই তৈরির কিছু সরঞ্জামও উদ্ধার হয়েছে। বেআইনি চোলাই মদ তৈরি ও বিক্রির বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে অভিযান চলছে। সামনের দিনেও একইভাবে অভিযান চলবে। পুলিসের অভিযান সত্বেও বেআইনি চোলাই মদ তৈরি ও বিক্রি বন্ধ করা যাচ্ছে না। যা নিয়ে মহকুমার বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠছে। মহকুমা আবগারি দপ্তরের আধিকারিক সুভাষ হালদার বলেন, চোলাই মদের চাহিদা একশ্রেণির মানুষের মধ্যে রয়েছে। বেআইনি কারবার জেনেও কিছু ব্যক্তি এই ব্যবসায় যুক্ত আছেন। ক্ষতিকর চোলাই মদ সম্বন্ধে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা হচ্ছে। একইসঙ্গে চোলাই কারবারে যারা যুক্ত তাদের বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা করা যায় কিনা তা নিয়ে আলোচনা চলছে। চোলাই নষ্ট করছে আবগারি দপ্তরের কর্মীরা। গোঘাটে তোলা নিজস্ব চিত্র