একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
সন্দেশখালি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পলের কথা টেনে আনেন অভিষেক। তিনি বলেন, আপনাদের এখানের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল বলেছিলেন সন্দেশখালিকে নন্দীগ্রাম করবেন। (শুভেন্দু অধিকারীর) লেজুড় মেদিনীপুরে হারবে। আসানসোলে আর ঢুকতে দেবেন না।
এদিন অমিত শাহকেও এক হাত নেন অভিষেক। তিনি বলেন, অমিত শাহ দুর্গাপুরে এসে বলে গিয়েছেন রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা খুলবেন। আমি বলি, দশ বছর কি নাকে নস্যি দিয়ে ঘুমোচ্ছিলেন। ওরা ১৫ লক্ষ টাকা, দু’কোটি চাকরি দেয়নি। ওরা চাকরি খেয়েছে, আমরা লড়াই করে চাকরি ফিরিয়ে এনেছি।
এদিন আসানসোল লোকসভা আসন নিয়েও বিজেপির প্রতি সুর চড়ান। তিনি বলেন, আসানসোলকে বিজেপি ডাম্পিং গ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার করেছে। দার্জিলিং, তারপর বর্ধমান-দুর্গাপুরের পর আলুওয়ালিয়াকে এখানে ডাম্পিং করেছে। তিনি যেখানে জেতেন সেখানে আর পাঁচদিনও থাকেন না। এমন প্রার্থীকে বিজেপি আসানসোলে প্রার্থী করেছে। আসানসোল বাংলার বর্ডার। দার্জিলিং থেকে পালিয়ে উনি বর্ধমান-দুর্গাপুরে এসেছিলেন। সেখান থেকে আসনাসোল এসেছেন, এবার বাংলা থেকে বিদায় দিন। মনে রাখবেন উনি টাকা দেন। আমি বলব, এটা বাংলার প্রতি বঞ্চনার টাকা। পদ্মফুলের টাকা নেবেন, জোড়া ফুলে ভোট দেবেন। শুধু আমাদের প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহাকে জেতালে হবে না। যে ব্যবধানে জিতিয়েছিলেন, তার থেকে ব্যবধান বাড়াতে হবে।
মনে রাখবেন, আসানসোল আসন বিজেপি সাতবার জন্ম নিলেও আর জিততে পারবে না। আসানসোলবাসী একবার যাকে বিদায় দেয়, তাকে আর আনে না। আমি নিজের ভোটের মনোনয়ন জমা করে অন্য কোথাও না গিয়ে প্রথমে আসানসোলে এসেছি। এখানে শত্রুঘ্নকে জেতান, উন্নয়নটা আমি বুঝে নেব। দশ বছরে যেভাবে ডায়মন্ডহারবারকে দেশের এক নম্বর করেছি। আসানসোলের উন্নয়ন আমার দায়িত্ব।