ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
ট্রেন দুর্ঘটনায় নাদনঘাট থানা এলাকার খরসগ্রাম, আকবপুর, ধর্মতলা প্রভৃতি এলাকার ১১জন বাসিন্দা জখম হন। শনিবার আকবপুরের বাসিন্দা রহিম শেখ কালনা হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর বাবাও জখম হন। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। রবিবার রাতে আরও ৯জন অল্প বিস্তর জখম অবস্থায় ঘটনাস্থল থেকে নিজেরা ট্রাক ভাড়া করে নাদনঘাটে ফেরেন। রবিবার সকালে তারা কালনা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এলে চারজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হিয়াত আলি শেখ করমণ্ডল এক্সপ্রেসে প্যান্ট্রিকারে কাজ করতেন। হাসিবুল আলম শেখ পাইপ লাইনের কাজের জন্য কেরল যাচ্ছিলেন। রহিম মণ্ডল রাজমিস্ত্রির কাজের জন্য কেরলে যাচ্ছিলেন। বাকিরাও কেউ রাজমিস্ত্রি, সেন্টারিং ও ঢালাইয়ের কাজে যাচ্ছিলেন বলে জানান। হাসপাতাল সুপার চন্দ্রশেখর মাইতি বলেন, কারোর পা, হাত ভেঙেছে। কারোর আবার বুকে, মাথায় আঘাত লেগেছে। সবার অবস্থা স্থিতিশীল।