ঘূর্ণাবর্তের জেরে দু’দিনের বৃষ্টিতে পূর্ব মেদিনীপুরের বন্যা পরিস্থিতির ভীষণ অবনতি হয়েছে। কেলেঘাই নদীতে জল বেড়ে যাওয়ায় তালছিটকিনি মৌজায় ভেঙে যাওয়া নদীবাঁধ সারানোর কাজে প্রচণ্ড সমস্যায় পড়েছে সেচদপ্তর।
জেলায় ২০টি বিধানসভা কেন্দ্রে নির্বাচন হয়েছে। তারমধ্যে ১৮টি’তেই তৃণমূল জিতেছে। আজ, বৃহস্পতিবার বাকি দুই কেন্দ্র জঙ্গিপুর এবং সামশেরগঞ্জে নির্বাচন রয়েছে।
বুধবার ঝাড়গ্রামের নয়াগ্রাম ও সাঁকরাইল ব্লকে অনাস্থা প্রস্তাবে জিতে একটি করে পঞ্চায়েত দখল করল তৃণমূল। পঞ্চায়েতগুলি হল যথাক্রমে ১১ নম্বর আড়রা ও রোহিনী।
নিম্নচাপের জেরে অবিরাম বৃষ্টি। তার সঙ্গে ঝোড়ো হওয়া। দুইয়ের দাপটে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, নদীয়া ও আরামবাগে বুধবার সকাল থেকেই বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে জনজীবন। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু কাঁচাবাড়ি।
বুধবার চাপড়ার লক্ষ্মীগাছা ও ছোট আন্দুলিয়ার মাঝামাঝি এলাকায় বাস দুর্ঘটনায় এক শিশু সহ ১৫ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের প্রথমে চাপড়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয়ে দু’বার বাঁকুড়া মেডিক্যালে ভর্তি হয়েছিলেন বাঁকুড়ার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বেলগড়িয়ার বাসিন্দা রবীন্দ্রনাথ সিংহ। চিকিৎসকরা তাঁর অপারেশন করেছেন।
নিম্নচাপের বৃষ্টিতে নাজেহাল রাজ্যবাসী। দুই বর্ধমানেও মঙ্গলবার রাত থেকে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি চলছে। বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত গড়ে পূর্ব বর্ধমানে ২৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। পশ্চিম বর্ধমানে এদিন বিকেল পর্যন্ত ২৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
চিত্র ১: রাত ৯ টা। বর্ধমান শহরের জিটি রোডের উপর একটি নামী রেস্টুরেন্টের কিছুটা দূরে স্কুটি নিয়ে দাঁড়িয়ে এক তরুণ ও তরুণী।
নিম্নচাপের অতিবৃষ্টির জেরে কার্যত জলে ভাসছে হলদিয়া শিল্পাঞ্চল। অতিবৃষ্টিতে বুধবার সকালে প্ল্যান্টে জল ঢুকে পড়ায় উৎপাদন বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে আইওসি রিফাইনারি সহ একাধিক শিল্পসংস্থা।
মাইথন, পাঞ্চেত, তিলাইয়া ও কোনার নিজেদের অধীনে থাকা চারটি বিশাল জলাধারের সৌন্দর্যবর্ধন করে পর্যটকদের আকর্ষণ করতে উদ্যোগী ডিভিসি।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ উপেক্ষা করে বুধবার নবদ্বীপ কানাইনগর ড্রিম গ্রাউন্ড অ্যাথলেটিক সমিতির পরিচালনায় একটি ফুটবল মাঠের উদ্বোধন হল।
বুধবার বিকেলে ভাতজাংলা বাদকুল্লার মোড়ে কৃষ্ণনগর-১ ব্লক কংগ্রেস সভাপতি সাধন মণ্ডল তৃণমূলে যোগদান করলেন।
সামশেরগঞ্জে নদী ভাঙনের জন্য রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। বৃহস্পতিবার তিনি সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, সেখানে ১২০০-১৩০০ বিঘা জমি জলের তলায় চলে গিয়েছে।
কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
শহরের জিটিরোড, বিসি রোড, বীরহাটা, গোলাপবাগ, বড়বাজার, রানিগঞ্জ বাজার, উল্লাস মোড় এলাকায় ইলেক্ট্রিক পোস্টের ভয়ঙ্কর অবস্থা। পুজোর মরশুমে সাধারণ মানুষ এই সমস্ত রাস্তায় ভিড় জমাচ্ছেন। ভুলবশত বা দুর্ঘটনাবশত কোনওভাবেই পোস্টে বা তারে হাত লেগে গেলে প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছে শহরের বাসিন্দারা। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গল ও বুধবার নিম্নচাপের জেরে দফায় দফায় বৃষ্টি হয়েছে শহরে। জমা জলে ভোগান্তির থেকেও পোস্টের খোলা তার থেকে বিপদের আশঙ্কা করছেন অনেকেই। দীর্ঘদিন পুরবোর্ড না থাকায় পুরসভার অধীনে থাকা লাইট পোস্টগুলির কোনও দেখভাল হয়নি। সেই কারণে এমন বেহাল অবস্থা বলে অভিযোগ সাধারণ মানুষের।
শহরের বাসিন্দা জগন্নাথ হাজরা, পরীক্ষিত বিশ্বাস বলেন, পুজোর বাজারে মানুষের ভিড় হচ্ছে। রাস্তার উপরেই এভাবেই ইলেক্ট্রিক পোস্টগুলির তার খোলা অবস্থায় রয়েছে। লাগাতার বৃষ্টি হচ্ছে। যে কোনও মুহূর্তে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
