কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
পিকনিকের মরশুমে গত কয়েকদিন ধরে শান্তিপুরের গুপ্তিপাড়া ঘাট সংলগ্ন এলাকা, বেলের মাঠ, মুন্সিরপুল প্রভৃতি এলাকায় গিয়ে দেখা গিয়েছে, তারস্বরে বাজছে মাইক, বক্স। শহরের প্রবীণ বাসিন্দা সঞ্জীবন কুণ্ডু বলেন, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একের পর এক পিকনিকের দল এভাবেই মাইক বাজিয়ে চলেছে। কোনও কোনও দলে ২৫-৩০টি চোঙ রয়েছে। সাউন্ড বক্সের আওয়াজ এতটাই তীব্র যে বুক কেঁপে উঠছে। ওই পিকনিকের দলকে শব্দ কম করতে বলা হলে উল্টে ওরা আবার আমাদের শাসায়। তাতে অশান্তি আরও বাড়ে। শহরের আর এক বাসিন্দা বলেন, স্থানীয় কিছু যুবক অত্যন্ত বেপরোয়া। এভাবে দিনের পর দিন এই যন্ত্রণা সহ্য করতে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের কিছু করার নেই। অশান্তির ভয়ে মুখ বুজে সহ্য করতে হয়।
পরিবেশ কর্মী অনুপম সাহা বলেন, একাধিকবার আমরা পুলিস-প্রশাসনের কাছে দরবার করেছি। কিন্তু তাদের উদাসীনতা ও সদিচ্ছার অভাবের কারণেই দিন দিন শব্দ দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। প্রশাসন কঠোর না হলে কখনোই এই বাড়বাড়ন্ত আটকানো সম্ভব নয়। এছাড়া আমরাও সোশ্যাল মিডিয়া এবং পিকনিক স্পটে গিয়ে শব্দ দূষণের বিরুদ্ধে প্রচার করছি। যদিও এব্যাপারে জেলা পুলিসের এক কর্তা বলেন, পিকনিক স্পটগুলিতে নজরদারি চলে।