অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
সমিতির এক কর্মী জানিয়েছেন, এখন যা পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে, তাতে কর্মীর অভাবে জেলায় বাজারগুলি থেকে অনেক সময় সুইপারদের দিয়ে রাজস্ব আদায় করতে হচ্ছে। এখন সেখানে আটজন কর্মী রয়েছেন। আগামী বছর তার মধ্যে ছ’জন কর্মী অবসর নেবেন। ফলে এরপর কী হবে, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন সমিতি কর্তৃপক্ষ।
কৃষি বিপণন দপ্তরের অধীনে থাকা এই নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতির আওতায় মার্কেট ইয়ার্ড, সাব মার্কেট ইয়ার্ড রয়েছে। সব মিলিয়ে এই জেলায় ১৯টি বাজার রয়েছে। ১৩টি কিষাণ মাণ্ডির বাইরে ছ’টি বাজার আছে। সেখানে প্রায় ৭০০ স্টল রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন বাজারে দোকান খোলার জন্য লাইসেন্স দেয় ওই সমিতি। লাইসেন্স ফি জমা নিতে হয় কর্মীদের। লাইসেন্সের অনুমোদন দেওয়ার জন্য অফিসের কাজ করতে হয়। এছাড়া প্রতি মাসে মার্কেট ফি আদায় করা হয়। সেজন্য কর্মঠ লোক দরকার। কারণ বাজারে গিয়ে সেই ফি নিতে হয়।
এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতির সচিব অসিত বর শুক্রবার বলেন, আমাদের কর্মী দরকার। সেই বিষয়টি উচ্চস্তরে জানানো হয়েছে। সেখান থেকে বলা হয়েছে, আপাতত অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের নিয়োগ করতে। আমরা ইতিমধ্যে একজন অ্যাকাউন্ট্যান্ট নিয়োগ করেছি।
অনেকের অবশ্য বক্তব্য, সমিতিতে ফিল্ডে গিয়ে কাজ করতে হয়। সেটা অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের দিয়ে করা মুশকিল। কারণ, এই কাজে যে পরিমাণ কর্মদক্ষতার দরকার হয়, তা ৬০ বছরের বেশি বয়সিদের দিয়ে করা সমস্যার।