বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর,ধৃতরা ভিনজেলা থেকে ওই অ্যাম্পুলগুলি এনেছিল। সেগুলি কুমারগঞ্জের কোথাও মজুত করা ছিল। সেখান থেকে বর্ষশেষের সন্ধ্যায় কুমারগঞ্জ থেকে হিলির দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কিন্তু পথে পুলিসের অভিযানে তাদের পরিকল্পনা মাঠে মারা যায়।
ডিএসপি হেডকোয়ার্টার বিক্রম প্রসাদ বলেন, পতিরাম থানার ওসির নেতৃত্বে একটি ক্রেন আটক করা হয়েছিল। সেটি থেকে ২০ হাজার ৭২৫টি অ্যাম্পুল উদ্ধার করা হয়েছে। ক্রেনের চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করে রাতেই পতিরাম ও হিলি থানার সীমান্তে বাকি পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। চক্রের বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।
পুলিস সূত্রে খবর, ধৃত গাড়ির চালকের নাম অলোক মণ্ডল। বাড়ি পতিরামের হারপুর এলাকায়। বাকিরা হল উৎপল পাল, অখিল পাল, সনাতন পাহান, বিক্রম পাহান এবং অমিত পাল। সবার বাড়ি হিলির শ্রীরামপুর গ্রামে। তারা ভিনজেলা থেকে ওই অ্যাম্পুল এনে কুমারগঞ্জে এক জায়গায় মজুত রেখেছিল। এদিকে পুলিসের ধরপাকড় বাড়তে থাকায় সেই সামগ্রী নিয়ে যেতে সমস্যায় পড়ে তারা। তাই অনেক সময় পুলিসের কাজে ব্যবহৃত গাড়ি টানার ওই ক্রেনটিকে কাজে লাগায় চালক অলোক।
সাধারণত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সীমান্তবর্তী গ্রামগুলি দিয়ে নেশার সামগ্রী পাচার হয়। বাংলাদেশে এই ধরনের নেশার সামগ্রীর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। একটি ইঞ্জেকশনের অ্যাম্পুল ওপারে নিয়ে গেলেই তার দাম তিন থেকে চারগুণ হয়ে যায়। তাই পাচারকারীরা এই ওষুধ পাচার করার দিকেই বেশি নজর দিচ্ছে। পুলিস জানিয়েছে, কোনভাবেই এই নেশার সামগ্রী যাতে পাচার বা বিক্রি না হয়, সেদিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে। - নিজস্ব চিত্র।