পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
সুমনের পরিবারের অভিযোগ, রাত হলেই ভয়ে থাকতে হয়। যদি তারা আবার আক্রমণ করে। সেজন্য অনেকে জেগে থাকে। গ্রামবাসীর দাবি, অভিযুক্তদের আত্মীয়রা জখম যুবকের পরিবারের উপর নজর রাখছে। সুমন বলেন, আমার জমি দখল করতে চায় অভিযুক্তরা। তার প্রতিবাদ করতে গিয়েই আমাকে গুলি করে মেরে ফেলার চেষ্টা করে তারা। পায়ে গুলি লাগায় বেঁচে গিয়েছি। সুমনের বক্তব্য, মূল অভিযুক্তরা ধরা না পড়ায় আমরা সবাই আতঙ্কে রয়েছি। অভিযুক্তদের দ্রুত ধরতে এদিন ফের পুলিসের দ্বারস্থ হয়েছেন জখম পরিবারের সদস্যরা। মালদহ থানার এক আধিকারিক বলেন, ঘটনায় চারজন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা গুলিবিদ্ধ পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। ঘটনার তদন্ত চলছে।
গত ১৪ জুন শুক্রবার গভীর রাতে বাড়িতে ঢুকে সুমনকে গুলি করে খুনের চেষ্টার অভিযোগ ওঠে জনাকয়েক দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। তারপর থেকে গোটা এলাকার পরিস্থিতি থমথমে। তদন্তে নেমে মালদহ থানার পুলিস চার অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে। পুরাতন মালদহ পুরসভার চেয়ারম্যান কার্তিক ঘোষ বলেন, আগেও ওই মূল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। আমরাও চাই তারা গ্রেপ্তার হোক। গুলিবিদ্ধ যুবকের স্ত্রী রাখি সাহা বলেন, গ্রামে সিভিক ভলান্টিয়ার থাকেন। কিন্তু মূল অভিযুক্তরা এখনও অধরা। আমরা ভয়ে রয়েছি। টোটোয় চেপে থানায় গুলিবিদ্ধ যুবক সুমন সাহা।-নিজস্ব চিত্র।