পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
বাংলার মিলনগড়, চোচপাড়া, চণ্ডীপুরা, মাধাইপুরা, ভাটল, খড়মপুর ও বিহারের নেমল, আজমনগর রেল স্টেশন, সালমারি, কাটিহার সহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। তবে রাস্তা বেহাল থাকায় যাতায়াতে সমস্যায় পড়েছেন এলাকাবাসী। বর্ষার শুরুতে কাঁচা রাস্তায় জল জমে রয়েছে। জলকাদায় হাঁটা যায় না।
স্থানীয় বাসিন্দা মহম্মদ রাকিব বলেন, এই কাঁচা রাস্তা পাকা করার দাবিতে স্থানীয় নেতা থেকে ব্লক প্রশাসন, সবাইকে বহুবার জানানো হয়েছে। লোকসভা ভোটের আগে ‘দিদিকে বলো’তে ফোন করেও জানিয়েছিলাম। ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা পরিদর্শনেও আসেন। কিন্তু রাস্তা পাকা হয়নি। মমতাজ আলি, মহম্মদ দিলসাদ রাজা ও মুন্সি সরেন বলেন, রাস্তায় প্রচুর গর্ত। গ্রামে অ্যাম্বুলেন্স, দমকলের গাড়িও ঢুকতে পারে না। পড়ুয়ারা সাইকেল নিয়ে গেলে দুর্ঘটনা ঘটে খারাপ রাস্তার জন্য। বর্ষায় ২৫ কিমি ঘুরে গাড়ি চালকদের যাতায়াত করতে হয়।
হরিশ্চন্দ্রপুর-১ এর বিডিও সৌমেন মণ্ডল বলেন, জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। মালদহ জেলা পরিষদের কৃষি, সেচ ও সমবায় কর্মাধ্যক্ষ রবিউল ইসলাম বলেন, লোকসভা ভোটের আগে ইঞ্জিনিয়ারকে দিয়ে রাস্তাটি মাপজোখ করা হয়েছে। স্টেট ফিনান্স স্কিমে রাস্তাটি ধরা হয়েছে। ৩.৭ কিমি রাস্তাটি শীঘ্রই পাকা করা হবে।
নিজস্ব চিত্র।