পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
অধ্যক্ষের দাবি, যে দাবিগুলি করা হয়েছে তারজন্য একজন অধ্যক্ষকে সারা রাত ঘেরাও করে রাখাটা স্বাভাবিক বিষয় নয়। এসব পরিকল্পনা মাফিক করা হচ্ছে। এই সমস্ত দাবিতে ২৪ ঘণ্টা অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে রাখাটা যুক্তিসঙ্গত নয় বলে মনে করছেন খোদ কলেজের রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান পার্থপ্রতিম রায়। তবে ছাত্রছাত্রীদের দাবিও যাতে সময়মতো দেখা হয় সেটাও অধ্যক্ষকে জানানো হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক সুস্মিত রায় বলেন, এদিন বিকেলে আমরা ঘেরাও কর্মসূচি তুলে নিয়েছি। অধ্যক্ষ আমাদের দাবিগুলি মেটানোর আশ্বাস দিয়েছেন। মাঠের জঞ্জাল অপসারণের কাজ শুরু হয়েছে। ছাত্র স্বার্থেই এই ঘেরাও করা হয়েছে।
মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ নির্মলকুমার মণ্ডল বলেন, ছাত্রছাত্রীরা দাবি করবেন এটাই স্বাভাবিক। তাতে কিছু সমস্যার সমাধান হয়, কিছু হয় না। কিন্তু মাঠ ঠিক নেই, হস্টেলে কেন সারমেয় ঢুকছে, গরম জল কেন থাকবে না এসব দাবিতে অধ্যক্ষকে সারা রাত ঘেরাও করে রাখাটা কি স্বাভাবিক বলে মনে হয়? এটা একেবারেই স্বাভাবিক নয়। মাঠ ঠিক করা, হস্টেল পরিষ্কার করার কাজ শুরু হয়েছে। এসব পরিকল্পনা মাফিক করা হচ্ছে। হেনস্তা করে আমাকে অযোগ্য প্রমাণ করার কোনও অর্থ নেই।
রোগী কল্যাণ সমিতি চেয়ারম্যান পার্থপ্রতিম রায় বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। ছাত্রছাত্রীদের সমস্যা সমাধান যেমন জরুরি তেমনি বর্ষাকালে এধরনের সমস্যা হয়েই থাকে। এই সমস্যাকে কেন্দ্র করে ২৪ ঘণ্টা অধ্যক্ষকে আটকে রাখা কতটা যুক্তি সঙ্গত তা নিয়ে আমরা কথা বলব। বিষয়টি যথাস্থানে নজরে নিয়ে আসা হবে। নিজস্ব চিত্র