কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
বিজেপির দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সভাপতি বিনয় বর্মন বলেন, সুকান্ত মজুমদার সভাপতি হওয়ায় আমরা সবাই খুশি। তবে তিনি আগে জেলার সংগঠনকে যেভাবে নেতৃত্ব দিতেন, এখন হয়ত সেই সময় দিতে পারবেন না। এটা নিয়ে আমরা কিছুটা চিন্তিত। এতে আমাদের দলের একটু ক্ষতি হবে। তবে আমরা ধীরে ধীরে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করব। কিছুদিনের মধ্যে আমরা সবাইকে নিয়ে বৈঠকে বসব।
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুকান্তবাবু জেলা বিজেপিতে এক সময় অপরিচিত মুখ ছিলেন। লোকসভা ভোটে বালুরঘাটে তাঁকে দল প্রার্থী করায় অনেকেই অবাক হয়ে যান। কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী অর্পিতা ঘোষকে ৩০ হাজার ভোটে হারিয়ে সুকান্ত প্রচারের আলোয় চলে আসেন। পাশাপাশি ক্রমশ দলের মধ্যে তিনি নিজের প্রভাব বাড়াতে শুরু করেন। যাঁদের হাত ধরে জেলায় বিজেপি সংগঠন তৈরি হয়, সেই সমস্ত পুরনো নেতা স্বভাবতই কোণঠাসা হয়ে পড়েন। জেলা সভাপতি হিসেবে বিনয় বর্মন দায়িত্বে থাকলেও দলের যাবতীয় কাজকর্ম সাংসদের নির্দেশেই চলত বলে বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে। এনিয়ে বিজেপির মধ্যে এখনও দ্বন্দ্ব রয়েছে। এ ব্যাপারে সুকান্তবাবুর বক্তব্য জানতে চেয়ে বুধবার বারংবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। এমনকী মেসেজেরও জবাব মেলেনি।