উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
লোকসভা ও বিধানসভা ভোটে ভালো ফল করে দেখানোর পরও রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের প্রতি অবজ্ঞার বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান বিজেপির ওই ‘বিদায়ী’ সভাপতি। শনিবার গভীর রাতেই বিজেপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছেড়ে বেরিয়ে এসেছেন গঙ্গাপ্রসাদবাবু। জেলা সভাপতির দল ছাড়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই রবিবার সকাল থেকে জেলাজুড়ে দিশাহারা অবস্থা গেরুয়া শিবিরের বিধায়ক ও নেতা-কর্মীদের। বিজেপির জেলা পার্টি অফিসও রবিবার দিনভর শুনশান ছিল। দলের বিধায়করাও বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে চাননি। সূত্রের খবর, শাসক দলে যোগ দেওয়া নিয়ে শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত কলকাতায় তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃদুল গোস্বামীর উপস্থিতিতে সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা হয় গঙ্গাপ্রসাদবাবুর। সেই আলোচনার পরই আজ সোমবার তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন তিনি।
‘বিদ্রোহী’ গঙ্গাপ্রসাদবাবুর বক্তব্য, যে দলের কাছে জেলা সভাপতির কোনও মান সম্মান নেই, সভাপতির থেকে দলের জনপ্রতিনিধিদের বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়, সেখানে আমার পক্ষে থাকা সম্ভব নয়। মৃদুলবাবু বলেন, শনিবার রাতেই গঙ্গাপ্রসাদবাবুর সঙ্গে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দীর্ঘক্ষণ কথা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে এদিন রায়গঞ্জে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, আমি শুনেছি। অনেকে চাপের মুখে দল ছাড়ছেন। আমি ওই জেলার কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি।