বিশেষ কোনও কর্মের আর্থিক সংস্থান নিয়ে মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক ঝুঁকি নেবার আগে দুবার ... বিশদ
দ্বিতীয়বার ক্ষমতার মসনদে বসেই ভিন্নরূপে দেখা যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। আমেরিকার শুল্ক নীতিতে আমূল পরিবর্তন আনছেন তিনি। আক্রমণাত্মক বাণিজ্য নীতি গ্রহণ করে ট্রাম্প পারস্পরিক শুল্ক আরোপের পক্ষে সওয়াল করে চলেছেন। এর আগেও একাধিকবার ট্রাম্প জানিয়েছেন, কোনও দেশ যদি মার্কিন পণ্যে শুল্ক আরোপ করেন, তবে আমেরিকাও সেই দেশের পণ্যে সম পরিমাণ শুল্ক আরোপ করবে। এমনকী এটি যে শুধুমাত্র ফাঁকা আওয়াজ এমনটাও নয়। ইতিমধ্যেই মেক্সিকো, কানাডা এবং চীনের উপর শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। যদিও মেক্সিকো এবং কানাডাকে এক মাসের সময় দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মার্কিন মুলুকে সফর করেছেন। ট্রাম্পের সঙ্গে শুল্ক নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আলোচনাও হয়। কিন্তু তাতে লাভের লাভ কিছুই হয়নি। ভারত আমেরিকান হুইস্কি, সুপার বাইকের উপর শুল্ক কমালেও বরফ এখনও গলেনি।
সম্প্রতি একটি সাংবাদিক সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন,“আমরা শীঘ্রই পারস্পরিক শুল্ক আরোপ করতে চলেছি। যারা আমাদের উপর শুল্ক চাপায়, আমরাও তাদের উপর শুল্ক চাপাব। যদি কোনও কোম্পানি হয় তবে কোম্পানি, যদি কোনও দেশ হয়, তবে দেশ, আমরা সেক্ষেত্রে শুল্ক চাপাব।” এপ্রসঙ্গে চীন ও ভারতের নামও করেন ট্রাম্প।
এরসঙ্গেই মার্কিন প্রেসিডেন্টের বক্তব্য, তাঁর প্রথম মেয়াদেই তিনি ভারতের উপর পারস্পরিক শুল্ক আরোপ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু করোনা মহামারীর দরুণ সেই কাজ সম্ভব হয়নি।