বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
জানা গিয়েছে, পিএনবি জালিয়াতি মামলায় সাক্ষীদের মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য গত জানুয়ারি মাসে মুম্বইয়ের একটি আদালতে আবেদন জানান মেহুল চোকসি। কিন্তু তাঁর সেই আর্জি খারিজ করে দেয় আদালত। এরপরেই তাঁকে দেশত্যাগী আর্থিক অপরাধী ঘোষণা করে তদন্ত শুরু করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এদিকে, সিটিজেনশিপ বাই ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের (সিআইপি) আওতায় ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডার নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন মেহুল চোকসি। তাঁকে প্রত্যর্পণের জন্য কূটনৈতিক স্তরে চেষ্টা চালাচ্ছে ভারত। ইন্টারপোলের মাধ্যমে চোকসির বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিস জারি করতেও চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বম্বে হাইকোর্টে দায়ের করা এক আবেদনে পলাতক এই হীরে ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, অ্যান্টিগুয়ায় অসময়ের টাইফুনের জন্য তিনি তাঁর আইনজীবীর কাছে কাগজপত্র পাঠাতে পারছেন না। অ্যান্টিগুয়ার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই তিনি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠাবেন বলেও জানিয়েছেন চোকসি।