সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
জগন্নাথ গবেষক পণ্ডিত সূর্যনারায়ণ রথশর্মা জানিয়েছেন, স্নানের অনুষ্ঠান শেষ হতেই মণ্ডপ ঝাড় দেন গজপতি মহারাজ। এই প্রথার নাম ‘ছেড়া পহরা’। তারপরই জগন্নাথ দেব সহ সকলকে গজানন বেশে সাজানো হয়। কথিত আছে, ১০৮ কলসি জলে স্নানের পর অসুস্থ হয়ে পড়েন জগন্নাথ দেব সহ অন্যারা। তাই স্নান সম্পন্ন হতে চারজনকেই ‘অনসর গৃহে’ ১৪ দিন নিভৃতবাসে রাখা হয়। এই সময় ভক্তরা দর্শনের সুযোগ পান না। ‘সুস্থ’ হয়ে উঠে নেত্রদান উৎসবের পর নবযৌবন বেশে রথে জগন্নাথ দেব ভক্তদের দর্শন দেন। আষাঢ়ের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে।
এদিন জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা উপলক্ষ্যে মন্দির চত্বর সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রায় দু’হাজারের বেশি পুলিসকর্মী ও আধিকারিক মোতায়েন করা হয়েছিল।