পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে পকসো আইনে জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল বেঙ্গালুরুর আদালত। শুক্রবার কর্ণাটক হাইকোর্ট তাঁর গ্রেপ্তারির উপর স্থগিতাদেশ জারি করায় সেদিনই বেঙ্গালুরুতে ফিরেছেন ইয়েদুরাপ্পা। এরইমধ্যে বিজেপি এবং জেডি (এস)-এর অভিযোগ, সিদ্ধারামাইয়ার কংগ্রেস সরকার প্রতিহিংসার রাজনীতির আশ্রয় নিয়েছে। জেডি (এস) নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামীর অভিযোগ, ‘দেবেগৌড়ার পরিবারের পর কংগ্রেস সরকার এবার ইয়েদুরাপ্পাকে টার্গেট করেছে।’ এই প্রেক্ষিতেই সিদ্ধারামাইয়া এদিন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তিনি কোনওদিন এই ধরনের রাজনীতি করেননি। কোনওদিন করবেনও না। তাঁর পাল্টা প্রশ্ন, ‘বিজেপি যখন আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে, তার পিছনে কি কোনও অভিসন্ধি থাকে না? আমার, শিবকুমার (কর্ণাটকের উপ মুখ্যমন্ত্রী), রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ওরা অনেক মামলা রুজু করেছে। রাহুল গান্ধীর লোকসভার সদস্য পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে জেলে পাঠানো হয়েছে। এসবকে কী বলবেন— ঘৃণা না ভালোবাসার রাজনীতি?’ এরপর তিনি যোগ করেন, ‘বিজেপির কাজই হল প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি। তারা ইডি, সিবিআই, আয়করের নাম বিরোধীদের হুমকি দেয়। প্রথম থেকেই তারা এটা করে আসছে। এখনও করে চলে। মানুষ এবার এর বিরুদ্ধে জবাব দিয়েছে। বিজেপি তাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি।’