একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
সকাল সাড়ে ১০টার কিছু পরে এস এন ব্যানার্জি রোডে নিজের বাসভবন থেকে মিছিল শুরু করেন সুদীপ। সঙ্গে ছিলেন উত্তর কলকাতার অধিকাংশ বিধায়ক ও কাউন্সিলার। সেই বর্ণাঢ্য মিছিল ধর্মতলা ঘুরে যোগাযোগ ভবনের পাশ দিয়ে বিবাদী বাগের জেসপ বিল্ডিংয়ে পৌঁছয়। দশম বারের জন্য নমিনেশন দাখিল করেন বর্ষীয়ান এই নেতা। সুদীপের হয়ে প্রস্তাবক হিসেবে মনোনয়ন পত্রে সাক্ষর করেছেন কাশীপুর-বেলগাছিয়ার বিধায়ক অতীন ঘোষ, রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা, কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ আমিরুদ্দিন (ববি) ও ৫১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ইন্দ্রনীল কুমার। এদিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সুদীপ বলেন, ‘যখন নির্বাচনে লড়ি, তখন অর্জুনের পাখির চোখ দেখার মতো করে জয়টাকেই দেখি। প্রতিপক্ষ কে, তা দেখার বা ভাবার সুযোগ পাইনি। নিজের জয়ের লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছি।’
অন্যদিকে, সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে স্বামী বিবেকানন্দের বাড়িতে গিয়ে তাঁর মূর্তিতে মাল্যদান করেন তাপসবাবু। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। সেখান থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করে হুডখোলা গড়িতে তাঁরা পৌঁছন ডালহৌসিতে। পেশ করেন মনোনয়ন। সেই মিছিলে গোরু পাচার থেকে শুরু করে রেশন কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত অভিযোগকে সামনে রেখে নানা মডেল আনা হয়েছিল। সংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে নাম না করে তাপসবাবু তাঁর প্রতিপক্ষকে ‘পরাশ্রয়ী গুল্মলতা’র সঙ্গে তুলনা করেন। তবে বাস্তবে নির্বাচনের ফলাফল কার জন্য ‘শুভ’ বার্তা বয়ে আনবে, তা জানা যাবে ৪ জুন।