কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
কী থাকবে এই ই-এপিক কার্ডে? কমিশন জানিয়েছে, এতে দু’টি আলাদা কিউআর কোড থাকবে। একটিতে থাকবে ভোটারের নাম। দ্বিতীয়টিতে তাঁর অন্যান্য তথ্য। ডাউনলোড করা ই-এপিকের দু’টি কিউআর কোড খতিয়ে দেখার পরই ভোট দেওয়া যাবে।
কীভাবে মিলবে এই কার্ড? আপাতত দু’ ধাপে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। ২৫ থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে প্রথম ধাপের কাজ। তাতে ফোন নম্বর রেজিস্টার্ড থাকা নয়া আবেদনকারীরা ই-এপিক ডাউনলোড করতে পারবেন। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আবেদন করতে পারবেন সাধারণ ভোটাররা। কোথায় আবেদন জানাতে হবে এই কার্ডের জন্য? কমিশন জানিয়েছে, ভোটার হেল্প লাইন অ্যাপ ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। সাইট দু’টি হল, https://voterportal.eci.gov.in ও https://www.nvsp.in।
এদিকে, বর্তমানে বিদেশে থাকা ভারতীয় নাগরিকদের ভোটার কার্ড দেয় না কমিশন। সকলের জন্য ই-এপিক চালু হলেও, তারাও লাভবান হবেন। এছাড়া, কার্ড হারিয়ে যাওয়া, ঠিকানা পরিবর্তন-সহ যাবতীয় কাজ এবার থেকে অনলাইনেই করা যাবে। অনেক সময় দেখা যায়, ভোটার কার্ডের আবেদনপত্র গ্রাহ্য হয়েছে। কিন্তু, বিভিন্ন কারণে ভোটের আগে কার্ড হাতে পান না নতুন ভোটাররা। নতুন ই-এপিক কার্ডে সেই সমস্যাও মিটবে বলে মত সংশ্লিষ্ট মহলের।