বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
যদিও, নাগরাজ এখনই নিজের অবস্থান স্পষ্ট করতে নারাজ। সুধাকরের সঙ্গে কথার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানান তিনি। গত ১০ জুলাই কর্ণাটক বিধানসভার স্পিকার কে আর রমেশ কুমারের কাছে একযোগে ইস্তফা দিয়েছিলেন নাগরাজ ও সুধাকর। এদিন বিভিন্ন স্থানীয় সংবাদ চ্যানেলে সম্প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, চার্টার্ড বিমানে মুম্বইয়ের উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন নাগরাজ। বিমানে ওঠার আগে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নাগরাজ বলেন, ‘সুধাকর গত দু’দিন ধরে তাঁর ফোন বন্ধ করে রেখেছেন। কোনওভাবেই যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। আমি ওঁকে বুঝিয়ে-সুঝিয়ে ফেরত আনার চেষ্টা করব। আমরা একসঙ্গেই পদত্যাগ করেছিলাম। এখন ফের একজোট হতে চাই। বিষয়টি কংগ্রেস নেতৃত্বকে জানিয়েও দিয়েছি।’ যদি, সুধাকর ইস্তফা ফিরিয়ে নিতে রাজি না হন? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তরে নাগরাজ বলেন, ‘তেমন হলে ভালো করে চিন্তাভাবনা করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব।’
কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী বিধানসভায় ঘোষণা করেছিলেন, আস্থাভোটে যেতে চান তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরই গত শনিবার মাঠে নেমে পড়েন ডি কে শিবকুমার, উপমুখ্যমন্ত্রী জি পরমেশ্বর, পরিষদীয় দলনেতা সিদ্ধারামাইয়া ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি দীনেশ গুন্ডুরাওয়ের মতো নেতারা। ফলস্বরূপ বরফ গলার প্রথম ইঙ্গিত আসে কংগ্রেস-জেডিএসের ১৬ বিক্ষুব্ধ বিধায়কের মধ্যে অন্যতম এমটিবি নাগরাজের দিক থেকে। আবাসনমন্ত্রী নাগরাজ সাংবাদিকদের বলেন, সিদ্ধারামাইয়া ও দীনেশ গুন্ডুরাও আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। ইস্তফা প্রত্যাহার করে দলে থেকে যাওয়ার অনুরোধ করেছেন। ভেবে দেখতে কিছুটা সময় চেয়েছি। পাশাপাশি তাঁদের বলেছি, চিকাবালাপুরার বিধায়ক সুধাকরের সঙ্গেও কথা বলব। ইস্তফা প্রত্যাহারে যাতে তাঁর মনও গলানো যায়।