বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
জমি দখলের ক্ষেত্রে পুলিসের ভূমিকাতেও তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি অভিযোগ করেন, “যেখানে জমি জবরদখল মুক্ত করা হচ্ছে, সেখানে ফের লোক বসে যাচ্ছে। কিন্তু পুলিস কিছুই করে না। কারণ তাঁরা জানেন, তিন বছরের জন্য থাকবেন তার পরে অন্য জায়গায় চলে যাবেন। সেই কারণে কিছু কাজ করে না। কিন্তু আজ থেকে নিয়ম হচ্ছে, যে সময় যে অফিসার থাকবে তখনকার সময়ের ব্যাপারে তাঁদেরকেই ধরা হবে।”
দখলকরা জমিতে ইতিউতি গজিয়ে উঠছে ফ্ল্যাট। এই প্রোমোটরেরা কী ভাবে মিউটেশন পাচ্ছেন, তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “কিছু লোক বাইরে থেকে এসে সরকারি জমিতে ফ্ল্যাট তৈরি করে বিক্রি করে পালিয়ে যাচ্ছে। এঁদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নিতে হবে। জিরো টলারেন্স নীতিতে পুলিস কাজ করবে।”
দখলকরা জমিতে যে ব্যক্তিরা মিউটেশন-সহ অন্য ক্ষেত্রে অনুমতি দিয়েছে তাঁদের পেনশন আটকে দেওয়াসহ অন্য নানা ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। এক্ষেত্রে একটি কমিটি গঠন করা হবে ও তার মাথায় স্বরাষ্ট্র সচিব নন্দিনী চক্রবর্তীকে রাখা হবে বলেও জানান তিনি। এছাড়াও, অবৈধ বিল্ডিং তৈরি আটকাতে রেরা, পুর ও পঞ্চায়েত দপ্তরের জয়েন্ট অ্যাপ তৈরির কথাও এদিন বৈঠক থেকে ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।