বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
সারদা-রোজভ্যালি কাণ্ডের সময়ই একাধিক বেআইনি অর্থলগ্নী সংস্থার নাম উঠে আসে। নাম জড়ায় পৈলান গ্রুপেরও। অভিযোগ ছিল, আমানতকারীদের অল্পদিনে বিপুল পরিমাণ রিটার্নের টোপ দিয়ে বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা তুলেছে এই চিটফান্ড সংস্থাগুলি। পৈলান গ্রুপের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তারা বাজার থেকে ৫৩৬ কোটি টাকা তুলেছে। সেবি সহ বিভিন্ন নিয়ামক সংস্থার নিয়ম ভেঙে আমানতকারীদের বিপুল পরিমাণ সুদ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা তুলেছিল সংস্থা। অপূর্ববাবুকে ২০১৯ সালে সিবিআই গ্রেপ্তার করেছিল। পরে জামিনে ছাড়া পান। সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্তে নামে এসএফআইও। তারা জানতে পারে, ১৮টি কোম্পানির নামে টাকা তোলা হয়েছে বাজার থেকে। আরওসির কাছ থেকে নথি নিয়ে এসএফআইওর অফিসাররা দেখেন, ২০১১ সালের পর থেকে কোম্পানির পরিমাণ বেড়েছে। এই সমস্ত কোম্পানিগুলিতে জমা পড়েছে আমানতকারীদের সংগৃহীত অর্থ। হিসাব মেলাতে গিয়ে অফিসাররা দেখেন, বাজার থেকে তোলা ৫৩৬ কোটি টাকার মধ্যে ৩৩৬ কোটি টাকার কোনও হিসেবই নেই। আমানতকারীরা টাকা ফেরত পাননি। টাকার সিংহভাগই কাগুজে কোম্পানি খুলে পাচার হয়েছে। পাচার হওয়া অর্থে ১৬ কোটি টাকার সম্পত্তি কেনা হয়েছে। চিটফান্ড সংস্থাটি ওই সমস্ত কাগুজে কোম্পানির সঙ্গে ভুয়ো কেনাবেচা বা লেনদেন দেখিয়েছে। এভাবেই টাকা চলে গিয়েছে বাইরে।