সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সূত্রের খবর, চলতি সপ্তাহেই প্রতিটি জেলাকে চিঠি পাঠানো হয়েছে রাজ্যের তরফে। সেই চিঠিতে দ্রুত জমি চিহ্নিত করে নবান্নকে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে প্রতিটি জেলাকে। রাজ্যের ঘোষণা অনুযায়ী, বাংলার শাড়ির প্রথম দুই বিপণি খুলবে ঢাকুরিয়া দক্ষিণাপন এবং নিউ দিঘায়। পুজোর আগেই পছন্দের শাড়ি মিলবে এই দুই দোকানে। একই সুবিধা রাজ্যজুড়ে দ্রুত চালু করতে চায় নবান্ন। সেই উদ্দেশ্যে জমি চিহ্নিত করে জেলাগুলিকে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে বলে জানান এক আধিকারিক। ক্ষুদ্র শিল্পদপ্তরের মাধ্যমে এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করছে রাজ্য সরকার। এর জেরে রাজ্যে কর্মসংস্থান হবে। বিপণিগুলিতে কাজ পাবেন যুবক-যুবতীরা। তাঁতিদেরও কাজ বাড়বে।
রাজ্যের আরও এক আধিকারিক জানান, এর আগেও রাজ্যের অধীনে অনেকগুলি বস্ত্র বিপণি খুলেছে রাজ্যে। কিন্তু বাংলার শাড়ি নামের বিপণি মধ্যবিত্তের কাছে বিশেষ আকর্ষণের হবে। কারণ এখানে
সস্তায় মিলবে উৎকৃষ্ট মানের শাড়ি। এমনকি ৩০০ টাকাতেও পছন্দের শাড়ি পাওয়া যাবে।