কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
এআইসিসির মুখপাত্র আরও বলেন, অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল কেন্দ্র। মঞ্চে ছিলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজেরই রাজ্যে, তাঁকে অনুষ্ঠানে ডেকে ওই অপমানের পুরো দায় নরেন্দ্র মোদির। কেন তাঁর অনুগামীদের উদ্দেশে একটি কথাও বললেন না মোদি? সরকারি অনুষ্ঠানকে যেভাবে রাজনৈতিক মঞ্চের রূপ দেওয়ার চেষ্টা হল, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। যেভাবে মমতাকে ছোট করার চেষ্টা হয়েছে, তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের। তাঁর মতে, মুখ্যমন্ত্রীর যাতে অমর্যাদা না হয়, সেব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সজাগ থাকা উচিত ছিল। অধীরবাবু এদিন আরও বলেন, চোখের সামনে সংসদীয় পদমর্যাদার একজন মহিলাকে অপমানের পরেও কেন নীরব ছিলেন নরেন্দ্র মোদি? বাঙালির এই অপমানের বদলা নেবে বাংলাই। পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত এআইসিসি নেতা জিতিন প্রসাদও বলেন, বাংলার ঐতিহ্য রক্ষায় কংগ্রেস লড়ে যাবে।