কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, এতদিন ধরে রাজ্যের সব অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে কাঠ, কয়লা বা অন্য কোনও জ্বালানিতে রান্না করা হতো। কিন্তু তাতে যেমন বাড়তি সময় লাগত, তেমনই ধোঁয়ায় ছেয়ে যেত চারদিক। এদিকে স্কুলে মিড ডে মিলের রান্না অবশ্য বহুদিন ধরেই গ্যাসের মাধ্যমে হচ্ছে। কিন্তু অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে শিশুদের রান্নায় এই মাধ্যম ব্যবহার করা হয়নি কখনওই। গ্রামাঞ্চলে গ্যাস সংযোগের উপর জোর দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার উজ্জ্বলা যোজনা চালু করেছিল। কিন্ত রাজ্যের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলি এই বিষয়ে পিছিয়েই ছিল। শেষ পর্যন্ত এ নিয়ে পদক্ষেপ করল দপ্তর। তাদের মতে, এই পদ্ধতিতে রান্না করা হলে অনেকটা সময় সাশ্রয় হবে। পরিবেশ দূষণ যেমন হবে না তেমনই সহায়িকাদের স্বাস্থ্যও ঠিক থাকবে। এলপিজি সহ গ্যাস ওভেন, দু’টি সিল্ডিন্ডার, অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ইত্যাদি দেওয়া হবে।
তবে এ নিয়ে একটা সমস্যা আছে। সেটা হল, রাজ্যের একটা বড় অংশের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র ভাড়াবাড়িতে চলে। ত্রিপল টাঙিয়েও কিছু জায়গায় চলে এই কেন্দ্র। সেসব জায়গায় কীভাবে এই পরিকাঠামো তৈরি করা হবে, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি সুরক্ষারও একটা প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। কারণ, নিজস্ব বাড়িতে যে সুরক্ষা বা নিরাপত্তা থাকবে, অন্যত্র তা থাকার কথা নয়। তাই এই প্রকল্প আগে নিজস্ব বাড়ি থাকা অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে চালু করার দাবি করছেন জেলার কর্তারা। বিষয়টি দপ্তরের নজরে আনা হবে বলে জানা গিয়েছে। - ফাইল চিত্র