বিদ্যার্থীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। অন্যথায় পরীক্ষার ফল ভালো হবে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো ... বিশদ
এক প্রশ্নের উত্তরে মমতা বলেন, ধর্মের ভিত্তিতে দেশকে এভাবে ভাগ করা যায় না। গোটা বিশ্বের সামনে ভারতবর্ষের সম্মান নষ্ট হচ্ছে। এটা লজ্জার! ক্যাব আইনে পরিণত হওয়ার জেরে ইতিমধ্যে বাংলাদেশের দুই মন্ত্রী সফর বাতিল করেছেন। জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে পিছিয়ে দিয়েছেন ভারতযাত্রা। মুখ্যমন্ত্রীর কটাক্ষ, নিজেদের নির্বাচনী ইস্তাহারকে বাস্তবায়িত করতে বিভাজনের পথ নিয়েছে বিজেপি। বিজেপিতে না গেলে জেলে! ওরা (বিজেপি) যেন নতুন মডেলের ওয়াশিং মেশিন। গেলেই সাফ। আসলে ওরা বাংলার পাপ, দেশের অভিশাপ।
নেত্রী বলেন, আগামী সোমবার থেকে বুধবার, এই তিনদিন নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে মিছিলে শামিল হবেন তিনি। প্রথম দিন, ১৬ ডিসেম্বর ময়দানে বি আর আম্বেদকরের মূর্তির সামনে থেকে বেলা ১টায় মিছিল বেরিয়ে যাবে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি পর্যন্ত। পরের দিন, ১৭ ডিসেম্বর ওই সময়ে যাদবপুর এইট-বি বাসস্ট্যান্ডের সামনে থেকে মিছিল যাবে ময়দানে গান্ধী মূর্তির পাদদেশ পর্যন্ত। বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর হাওড়া ময়দান থেকে ডোরিনা ক্রসিং পর্যন্ত। মমতা জানিয়েছেন, সোমবার রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়, ব্লকে ব্লকে প্রতিবাদ মিছিল করবে তৃণমূল। তাঁর কথায়, বাংলায় কী ভেবেছে বিজেপি! ভোটে জেতার জন্য দেশকে ভাগ করবে! ওদের মনে রাখা উচিত, আগুন যখন লাগে, হিন্দু-মুসলমান কাউকে দেখে না, সব ছারখার করে দেয়।